খাগড়াছড়ি সদর ও গুইমারা উপজেলায় সহিংসতার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে হত্যাসহ তিনটি মামলা দায়ের করেছে।
বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) সকাল থেকে জেলার পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক রয়েছে। হাটের দিনে খাগড়াছড়ির সব সড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক, দোকানপাটও খোলা রয়েছে।
সদর থানায় দায়ের করা মামলায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ভাঙচুর, দাঙ্গা সৃষ্টি ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে। এতে ৬-৭শ জন অজ্ঞাত ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। মামলার বাদী সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শাহরিয়ার। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বাতেন মৃধা।
অন্যদিকে, গুইমারা থানায় হত্যাকাণ্ড ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে পৃথক দুইটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এতে অজ্ঞাত ২৫০-৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। গুইমারা থানার ওসি এনামুল হক চৌধুরী জানান, বর্তমানে উপজেলায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক।
এদিকে শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগে আটক শয়ন শীলকে ৬ দিনের রিমান্ড শেষে বুধবার দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়। খাগড়াছড়ি সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ওসি আব্দুল বাতেন মৃধা বলেন, “রিমান্ড শেষে আসামিকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। খাগড়াছড়ির পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক রয়েছে এবং ১৪৪ ধারা বলবৎ আছে।”
সিএ/এমআরএফ