মেহেদী হাসানঃ
আমি প্রথমেই বলে রাখতে চাই প্রেসিডেন্ট’স স্কাউট অ্যাওর্য়াড পাওয়ার পিছনে সকল অবধান আমার শিক্ষক ও পিতা-মাতার,সবচেয়ে বেশি কষ্ট করেছেন আমার শিক্ষক।
আমি একজন সাধারন ছেলে,আমি আমি যখন ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র,আমার ইচ্ছা ছিলো স্কাউটিং করে মানুষের সেবা ও দেশের সেবায় কাজ করবো।
এর পরেই স্কুলে স্কাউট দলে যোগ দেই,দীক্ষাগ্রহন করে স্কাউট এ কাজ করে ২০১৫ সালে আমি ১০ম শ্রেণীতে পড়ি তখন একটা সুযোগ আসে প্রেসিডেন্ট’স স্কাউট অ্যাওয়ার্ড পরীক্ষায় অংশগ্রহন করার।
অংশগ্রহন করা জন্য আবেদন করলাম পরীক্ষা শুরু হলো, উপজেলা,জেলা,অঞ্চল,জাতীয় পরীক্ষায় সফলতার সাথে উত্তীর্ণ হয়ে স্কুলের প্রিয় ছাত্র হয়ে গেলাম।
জাতীয় ব্যবহারিকে মূল্যায়ন এর জন্য স্কুলে চিঠি এলো,এবং ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহন করলাম,মজার বিষয় তিন দিন একটানা পরীক্ষা দিতে হয়েছে। পরীক্ষা শেষ হলো,আমি ভাবতেও পারিনি জাতীয় ব্যবহারিক মূল্যায়ন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবো।
অনেক বাধা আর অনেক কষ্টের পর আমি সকল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে অর্জণ করে নিলাম প্রেসিডেন্ট’স স্কাউট অ্যাওর্য়াড।