মোঃ জুলকার নাইন মাহফুজ
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণ করছিল বেলজিয়াম। বেলজিয়ামের আক্রমণ ঠেকাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ছিল ফ্রান্সের রক্ষণভাগ। বেলজিয়ামের রক্ষণ ভেঙে প্রথম শটটি নেয় ফ্রান্সের ব্লাইস মাতুইদি। খেলায় ফিরে আসে ফ্রান্স। দিদিয়ের দেশমের পরিকল্পনাই ছিল প্রতি আক্রমণের মাধ্যমে গোলপোষ্ট উন্মুক্ত করা।
ষষ্ঠ মিনিটে ফ্রান্সের বারে শট নেয় হ্যাজার্ড যা কর্নারের মাধ্যমে ক্লিয়ার করেন উমতিতি। হ্যাজার্ড আর ডী ব্রুইনের সমন্বিত আক্রমণে বারবার খেই হারিয়ে ফেলছিল ফ্রান্সের রক্ষণভাগ। তবে কিলিয়ান এম্বাপ্পে আর গ্রিজম্যানের প্রতি আক্রমণে ১৩ মিনিটে বেলজিয়ামকে রক্ষা করেন কর্তোয়া। প্রথমার্ধ আক্রমণ প্রতি আক্রমণের মাধ্যমেই গোলশূন্য থাকে।
ম্যাচের ৫১ মিনিটে গ্রিজম্যানের দারুণ ক্রস থেকে ফ্রান্সকে এগিয়ে নেন ডিফেন্ডার উমতিতি। তবে এরপর থেকেই রক্ষণাত্মক ভঙ্গিমায় খেলা শুরু করে ফ্রান্স। অনেক গুলো ভাল সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেনি বেলজিয়ামের ত্রয়ী সমষ্টি। যার ফলে ১-০ পরাজয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় বেলজিয়ামকে। ২০১৮ বিশ্বকাপের ফাইনালে পা রাখল দিদিয়ের দেশমের ফ্রান্স।