ফিদা আল মুগনি
ছিলোনা নেইমার, প্রথমবার মাঠে রোনালদোও নামেননি।প্রথমার্ধে খেলাও ধীরেই আগাচ্ছিল,কে জানতো একটু পরেই খেলার পাশা উল্টে যাবে? প্রথম দশ মিনিটে সুয়ারেজ গোলের সুযোগ নষ্ট করে নাভাসের বরাবর বল মেরে।একটু পর মেসির ফ্রি কিকটাও গোলপোস্টের উপর দিয়ে উড়ে চলে যায়।পিকে,বেল,দানি কিংবা মেসি সবাই দেখে হলুদ কার্ড।কিন্তু হঠাৎ অর্ধেকের ঘন্টা পরে।প্রথমার্ধের পর শুরু হয় আসল খেলা।মার্সেলোর ক্রস আটকাতে গিয়ে নিজের জালে জড়িয়ে ফেলেন বেচারা পিকে।বেনজেমার খেলা দেখে অসন্তুষ্ট হয়ে ৫৮ মিনিটে মাঠে নামে রোনালদো।৭১ মিনিটে মার্সেলোর শট ঠেকিয়ে বিপদমুক্ত হন স্টিগেন।একটু পর সুয়ারেজের কিকটাও বারের ওপর দিয়ে উড়ে যায়।এরপর ৭৭ মিনিটে পেনাল্টির মাধ্যমে সমতা ফেরান মেসি।তবে রোনালদোর চমক বাকি ছিল তখনো।৮০ মিনিটে রোনালদো পাল্টা আক্রমণে ইসকোর বাড়ানো বল ধরে পায়ের কাজে পিকেকে পরাস্ত করে ডি-বক্সে ঢুকেই এক শটে কাম্প নউকেকে চুপ করান। উপরের ডান কোনা দিয়ে বল উড়ে চলে যায় জালে।একটু পর ডি বক্সে ডাইভের অভিযোগে দ্বিতীয়বার হলুদ কার্ড দেখেন রোনালদো।মাঠ ছাড়তে হয় তাকে।রিয়ালের হয়ে শেষ গোলটি দেয় একুশ বছর বয়সী এসেন্সিও।অভিষেকেই রিয়ালের হয়ে গোল পান তিনি।