অনেক পরিসংখ্যানে তার নামটি সবার উপরে থাকে। তিনি শুধু বাংলার নাহ, পুরো বিশ্বের সেরা।দেখা যাক বিভিন্ন পরিসংখ্যানে তার অবস্থান,
– তিন ধরনের ক্রিকেটে একই সময়ে এক নম্বরে ওঠা একমাত্র অলরাউন্ডার। সাকিব এটি করে দেখিয়েছেন তিনবার।
– তিন ধরনের ক্রিকেটে একই সময়ে এক নম্বরে ছিলেন মোট ৩৮ সপ্তাহ। ওয়ানডে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বরে ছিলেন ৩২৪ সপ্তাহ। টেস্টে ১৬৪ সপ্তাহ। টি-টোয়েন্টিতে ১০৫ সপ্তাহ।
– ওয়ানডে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে সাকিবের ৩২৪ সপ্তাহ থাকার কৃতিত্ব বোঝা যাবে এই তথ্যে—জ্যাক ক্যালিস একে ছিলেন ২০৩ সপ্তাহ, শন পোলক ১৩৮ সপ্তাহ, অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ ১১৩ সপ্তাহ। রজার ফেদেরার একে ছিলেন ২৩৭ সপ্তাহ, সেরেনা উইলিয়ামস এক নম্বরে ছিলেন ৩১৬ সপ্তাহ।
– টেস্ট অলরাউন্ডার হিসেবে ১৬৪ সপ্তাহ এক নম্বরে থাকা সাকিবের পেছনে আছেন রবীচন্দ্রন অশ্বিন (১০২ সপ্তাহ), ওয়াসিম আকরাম (১৫ সপ্তাহ) ও ফ্লিনটফ (৭ সপ্তাহ)।
– অবশ্য এই টেস্ট অলরাউন্ডার হিসেবে এক নম্বরে থাকার কৃতিত্বে সাকিবের আগে আছেন ইমরান খান (১৯৭ সপ্তাহ), ইয়ান বোথাম (২৩৭ সপ্তাহ) ও রিচার্ড হ্যাডলি (৩০৮ সপ্তাহ)।
– এক টেস্ট এ ১০ উইকেট ও সেঞ্চুরি করা ৪র্থ ক্রিকেটার।
– বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক।
– বাংলাদেশের সেরা উইকেট শিকারি।
সূত্র: ক্রিকইনফো।