Monday, April 28, 2025
26 C
Dhaka

মহাখালি বাসস্ট্যান্ড

-যাইফ মাসরুর

বসে বসে মুড়ি ভাজছি।
আসলে মুড়ি ভাজছি না ঠিক, চুপচাপ বসে আছি। কিছু না করাকে আমি মুড়ি ভাজা বলি। এটা বলার একটা সুন্দর যুক্তিও আছে অবশ্যি—আজকাল দেখা যায় কেউ কারোর সাথে খুচরো আলাপ করতে চাইলে শ্রোতার যদি শুনতে ইচ্ছে না করে বা সময় না থাকে তখন সে হাসতে হাসতে কিছুটা তুচ্ছ করে বলে দেয়, ”তুই মুড়ি খা।” তবে স্থান-কাল-পাত্র ভেদে এই সংজ্ঞার পরিবর্তন হতে পারে; হওয়াটাই স্বভাবিক।

আমি যেখানে বসে আছি, জায়গাটা ঢাকার নামকরা একটা বাসস্ট্যান্ড–মহাখালি বাস টার্মিনাল।

এইরকমভাবে অলস বিকেলে এখানে বসে থাকার মানে আছে—আজ দুইমাস পর বাড়ি যাচ্ছি। হঠাৎ করে এই সফর। আম্মার অসুস্থতা আমাকে বাড়ি যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।
অফিস থেকে ছুটি মেলেই না, কাজের প্রচুর চাপ। আজকেও মিলতো না। আমি জানতামও না যে- আজকে আমি বাড়ি যাচ্ছি বা যেতে হবে। তবে, আম্মার অসুস্থতার উসিলায় এরকমভাবে বাড়ি যাচ্ছি বলে মোটেও আনন্দিত নই আমি।

এদিকওদিক তাকাচ্ছি, মানুষের কার্যকলাপ দেখছি। নানাবর্ণের নানারকম মানুষ। কালো-সাদা, লম্বা-খাটো, মোটা-চিকন ইত্যাদি। তবে, মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে আম্মার অসুস্থতা বেড়ে যাওয়ার ব্যপারটা। বারবার এদিকওদিক তাকালেও সেগুলোতে আমি খুব একটা মনযোগী নই।

সন্ধ্যা হবো হবো করছে। আমি টিকিট কেটে বাসের জন্য অপেক্ষা করছি। একটা টি-স্টলের সামনে পেতে রাখা টুলে বসে আছি।

অলসভাবে সময় কাটাতে হবে ভেবে চায়ের অর্ডার করলাম, ”মামা, চা দিও এককাপ।” একটু পরেই চা এলো, খাঁটি দুধের পুরু সর ভাসা চা। আমি সুড়ুৎ সুড়ুৎ শব্দে খেতে লাগলাম।
এককাপ শেষ করে আবার অর্ডার দিলাম, ওই একই জিনিস আবার দিল। পরপর দুইবার খেয়েও স্বাদ মিটলো না, বরঞ্চ আরো বেড়ে গেল।
তৃতীয়বারের মত অর্ডার করবো কিনা ভাবছি, দ্বিধাদন্দে ভুগছি বলা যায়, পরপর তিনকাপ চা খেলে কেমন দেখা যায়, আশেপাশের মানুষজন কি ভাববে…আচ্ছা এখানে ভাবার কী আছে? একটা মানুষ তিন কাপ চা খেতেই পারে, এতে দোষের কি আছে?

”কিয়ো মিয়াভাই, আরেকটা দিমু নাকি?” চা-স্টলের লোকটা ময়লাটে দাঁতগুলো বের করে মুখটা হাসি হাসি করে আমার দিকে চেয়ে আছে। আমি আমতা আমতা করলাম, কি বলবো ঠিক করতে পারলাম না। ”আরে খান মিয়া, কী আছে জীবনে খানাদানা ছাড়া?” মুখ প্রশস্ত করে আবারো হাসি। আমি কিছু বললাম না। দেখতে পেলাম উনি চা তৈরীতে লেগে গেছেন। আমি তাকিয়ে আছি তার দিকে, চা বানানো দেখছি।

”আপনেরে একটা গল্প শোনাই? খুব ইন্টারেস্টিং” চা বানাতে বানাতে বললো লোকটা।
আমার গল্প শোনায় তেমন একটা আগ্রহ নেই। কোনোকালেই এসব খেজুরে আলাপে আগ্রহ ছিলো না। যেহেতু অলস বসে আছি, আর লোকটা যেহেতু এতো আশা নিয়ে আমার কাছে আবদার পেতেছে, শুনতে ক্ষতি কী? আমি রাজি হয়ে গেলাম।

ফিক করে হেসে ফেললো দোকানী। মুখে যতটা না খুশিখুশি দেখালো, তারচেয়ে অনেক বেশি খুশি হয়েছে ভেতর ভেতর। বিষয়টা স্পষ্টই ফুটে উঠলো তার চেহারায়। বললো, ”আপনে মানুষটা খুব ভালো। আমি গল্প শোনাইতে চাইলাম, আপনে রাজি হয়ে গেলেন।”

— ”মাত্র একটা ‘হ্যাঁ’তেই আমি ভালো হয়ে গেলাম?” একগাল হেসে দিয়ে বললাম আমি।

— ”না, তা অবশ্যি বলি নাই। আমরা গরিব মানুষ, আমাদের সাথে দরকারি কথা ছাড়া বাড়তি আলাপ করে কে? সবায়ই স্বার্থ দেখে।”
লোকটার কথায়ই বুঝা যাচ্ছে, কত মানুষের তাচ্ছিল্যের শিকার সে। আহা!

— ”আচ্ছা, আপনি গল্প শুরু করেন। কখন আবার গাড়ি চলে আসে, তখন তো আর গল্পটা শেষ করতে পারবেন না।”

মূলত অতীত টেনে এনে তার মন খারাপ করাতে চাচ্ছি না, যেটা আগ্রহ করে বলতে চাচ্ছে, সেটাই বলুক। সেইজন্যই আমি গল্প বলার তাগাদা দিলাম।

একটু দম নিলো লোকটা, তারপর বলতে শুরু করলো—
”আমি তখন ডানপিটে কিশোর, ক্লাস টেনে পড়ি গ্রামের স্কুলে। মেট্রিক পরীক্ষা সামনে। আর কয়েকমাস আছে। ভালোই চলছিলো সবকিছু। হঠাত এক নারী চলে আসলো আমার জীবনে। মেয়েও আমাদের স্কুলেরই ছাত্রী। ক্লাস নাইনে পড়তো।

প্রথমে চোখাচোখি, কথা বলা, এসবই চলতে লাগলো, এরপর টুপ করে আমরা প্রেমে পড়ে গেলাম।
তারপর প্রায়ই আমরা স্কুল পালিয়ে দূরে অন্য কোনও গ্রামে চলে যেতাম। ঘুরেফিরে, গল্প করে তারপর দুপুর দিকে বাড়ি ফিরতাম। এভাবেই চলছিলো। হঠাৎ একদিন আমার বড় চাচার কাছে ধরা পড়ে গেলাম আমরা দুইজন।

ফলাফল যা হবার তাই হলো; দুই পরিবার নিয়ে সালিশ বসলো। আমরা যেনো আর কথা না বলি কোনোদিন, সেটা শর্ত দিয়ে সব মিটমাট করে দিলেন আব্বা আর বড় চাচা। কিন্তু মেয়ের পরিবার একটু প্রতিবাদ করলো, ‘আপনেরা জমিদার বংশের দেখে যা মন চায় তাই করবেন, সেটা তো হয়না। আপনাদের ছেলে আমাদের মেয়ের সাথে নষ্টামি করে বেড়াবে আর আমরা এটা মেনে নেব?’

আমরা জমিদার বংশের লোক ছিলাম, মেয়ের পরিবারের ইচ্ছে ছিলো এই উসিলায় যদি আমাদের সাথে আত্মীয়তা করা যায়!
ওসব কিছু হলো না। সবকিছু মিটমাট হয়ে স্বাভাবিক হয়ে গেলো। আগের মতোই চলতে লাগলো সব।’

— ”ইন্টারেস্টিং কিছু তো পেলাম না।” বিরস ভঙ্গিতে বললাম আমি।

— ”গল্প শুরুই করি নাই, গল্পটা বুঝতে সুবিধা হওয়ার জন্য এটা বললাম।” হাসি হাসি মুখে বললো লোকটা।
কাস্টমার নাই। তাই আয়েশ করেই গল্প পর্ব শেষ করা যাবে বলে মনে হচ্ছে।

লোকটা এবার দুইকাপ চা বানিয়েছে, একটা আমাকে দিয়ে আরেকটা নিজ হাতে তুলে নিলো। ময়লাটে দাঁত প্রদর্শন করে হেসে বললো, ‘একটা অদ্ভুত গল্প, সাথে এককাপ আসল দুধের চা। হেব্বি না জিনিসটা?’

আমি ছোট্ট করে নিরুত্তাপ ভঙ্গিতে বললাম, ”হ্যাঁ”
— ”বুঝলেন, এই গল্প বলার জন্য রেডিওতে গেছিলাম আমি। ওরা কেমনে জানি জানতে পারলো আমার কথা, আমারে আইসা নিয়া গেলো।”

— ‘তারমানে, এই গল্প বলতে রেডিওতেও গিয়েছেন আপনি?” কিছুটা অবাক ভঙ্গিতে জিজ্ঞেস করলাম আমি। কিছুটা এই গল্পের ‘ইন্টারেস্টিং’ ব্যাপারটা টের পেতে শুরু করেছি আমি।
— ”গেছি ঠিক, কিন্তু এই গল্প বলি নাই। ওইখানে বইসা বানায়া বানায়া অন্য গল্প বলে চলে আসছি।” ভুবনজয়ীর মতো হেসে উঠলো লোকটা। ”তবে আপনারে সত্যটাই বলবো, কারে কোনটা বলতে হবে- সেইটা আমার বিবেচনা।”
আমি বুঝতে পারলাম, গল্প শোনানোর মনমতো মানুষ পেয়ে বাগবাকুম হয়ে গেছে সে।
চায়ের মগ থেকে মিহি একটা ধোঁয়া উড়ে যাচ্ছে। সুড়ুৎ সুড়ুৎ শব্দে জমাট বাঁধতে শুরু করেছে গল্প।
দোকানী বলতে শুরু করলো, ”তো, ঘটনা যেখানে শুরু—

আমি আই.এ পাশ করলাম। চাকরিবাকরির চিন্তা নাই। বাপের অঢেল পয়সা। সারাদিন খাইদাই, ঘুরি। ইচ্ছেমতো টাকা উড়াই। শয়তানরে লাড়িচাড়ি। খুব পিনিকে দিন কাটতে লাগলো তখন।
বাড়িতে তখন মোবাইল কেনা হইসে নতুন। চার-পাঁচ গ্রামে শুধু আমাদের বাড়িতেই মোবাইল আছে। মোবাইল সম্পর্কে কেউই ভালোমতো বুঝে না, আমিও না। তবে, প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা থাকায় আমি নাকি এটার কারিকুলাম বুঝবো, সে হিসেবে আমার কাছেই মোবাইলটা। সবার কথা বলার কাজটা আমার হাত ঘুরেই হতো।

একদিন একটা অপরিচিত নাম্বার থেকে কল এলো। রিসিভের পর হাই হ্যালো হলো, একটা মেয়েকণ্ঠ। নাম বললো–মোহনা। আমি চমকে উঠলাম। মেট্রিকের সময় আমার ‘ও’র নাম ছিলো মোহনা। অনেকসময় ধরে কথা চললো, সে জানালো, সেই মোহনাই এই মোহনা! আমি ধন্ধে পড়ে গেলাম।

এভাবে কয়েকদিন ফোনালাপের ফের আগের কাহিনি মঞ্চস্থ হতে শুরু করলো। প্রেমে পড়ে গেলাম আমরা।পুরানো চাল ভাতে বাড়ে’-এর মতো আমাদের প্রেম আগেরচেয়ে আরো পাকাপোক্তভাবে শুরু হলো। আগের মতো ঘোরাঘুরি চলতে লাগলো। একদিন দুম করে মোহনাকে নিয়ে আমাদের বাড়িতে চলে এলাম।

সবাই এই অবস্থা দেখে তো রেগেমেগে আগুন। আমাকে বাড়িতে ঢুকতেই দেবেনা। আমিও কম ত্যাঁদড় ছিলাম না। এমন সব হুমকি-ধমকি দিতে লাগলাম; দরজা ছেড়ে দিলো সবাই।
তারপর কেউ আর কাছে আসে না আমার। আম্মা একদিন আমাকে তার ঘরে ডেকে নিলেন। বললেন,
‘বাপ আমার, তুই কী চাস, তোর মন কী চায় বুঝি আমি। কিন্তু মাইয়াডা ভালা না, বংশের ক্ষতি করবো। আমি খোয়াবে পাইসি।
তোরে এরচেয়ে অনেক ভালা মাইয়া দেইখা বিয়া দিমু, চিন্তা নিস না বাজান। তোর বাপের এতো টাকা পয়সা, সব তো তুই-ই পাবি, তোর জন্যই সব। বংশের ক্ষতি তুই করিস না বাপ।’
ওসব কথায় আমার কিছু হলো না। গোঁ ধরলাম আমি বিয়ে করবোই। শেষমেষ না পেরে দুইদিন পর মৌলবি ডেকে খোৎবা পড়িয়ে আমাদের ‘শুভ বিবাহ’ সম্পন্ন হলো।
নতুন জীবন শুরু।

মোহনা এখন আমার বিয়ে করা বউ। কেউ কিছু বলার আর সাহস পায়না। খুব দাপটেই দিনগুলো পার হচ্ছিলো আমার। একদিন বাড়িতে এসে মোহনার কাছে শুনলাম, আম্মা নাকি ওকে গালিগালাজ করেছেন, এমনকি গায়ে হাত দিয়েছেন পর্যন্ত।

এসব শুনে ভাবলাম, আম্মাকে কিছু শুনিয়ে আসা দরকার, কিছু না বললে হয়তো আরেকদিন আরেকটা কিছু হবে, পরে আরেকটা, এভাবে মাথায় উঠে যাবে। মাথায় উঠতে দেয়া যাবে না।
আমি আম্মার সাথে যা-তা ব্যাবহার করে আসলাম। মুখে যা আসলো খারাপ আর ভালো সবই উগড়ে দিলাম সেদিন। আম্মা নীরবে কাঁদলেন। আমার কিছু গেলো আসলো না তাতে। সুন্দরি বউ পেয়ে ক্রমশই দাম্ভিক আর অহংকারী হয়ে উঠতে লাগলাম।

”ময়মনসিংহগামী এনা ট্রান্সপোর্টের সাঁইত্রিশ নম্বর সিরিয়ালের গাড়িটি কাউন্টারের সামনে এসে দাঁড়িয়েছে, আর দশ মিনিটের মধ্যেই ময়মনসিংহের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। সম্মানিত যাত্রীগনকে নির্ধারিত আসন গ্রহনের জন্য অনুরোধ করছি।”

কাউন্টারের মাইক থেকে কথাগুলো ভেসে এলো। আমি তাড়া দিয়ে বললাম, ”ভাই সংক্ষেপে শেষ করেন। আরেকদিন সময় করে এসে বিস্তারিত শুনে যাবো।”
লোকটা কিছুটা হতাশ হয়ে গেলো বাস চলে আসাতে। একটু দ্রুত গতিতে বলতে শুরু করলো—
“একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি, বড় চাচা মরে পড়ে আছেন ঘরের মেঝেতে। হাতে বিষের কৌটা মুঠ করে ধরে রাখা। সবাই আত্মহত্যা ভেবে বিষয়টা শেষ করে দিলো, তবে আত্মহত্যা করার মতো কোনও কারন, যুক্তি খুঁজে পেলো না কেউ।

তার কয়দিন পর আব্বা মারা গেলেন। সেই একই কায়দায়। সবাই নড়েচড়ে বসলো, কিন্তু কোনও রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হলো না।
আম্মা মানসিক রোগী হয়ে গেলেন। সারাদিন অনেক ধরণের বকবক করেন। কিছুই স্পষ্ট না। শুধু একটা কথাই পরিষ্কার করে বলেন, ‘মোহনা ভালা মাইয়া না, আমি খোয়াবে পাইসি’। কেউ তার কথা আমলে নিলো না।

একদিন গভীর রাতে আম্মার গোঙানি আওয়াজ শুনতে পেয়ে আম্মার রুমে গেলাম, দেখি আম্মাকে জোর করে বিষ খাওয়ানো হচ্ছে। মোহনা! চমকে উঠলাম আমি।
আমি সম্মিত ফিরে পেতে পেতে ততক্ষণে আম্মা না ফেরার দেশে চলে গেছেন।

আমি জ্ঞান হারালাম সঙ্গে সঙ্গেই!

সকালের দিকে জ্ঞান ফিরতেই বুঝতে পারলাম, মোহনা বাড়িতে নেই। তবে এতক্ষণে যা করার করে ফেলেছে সে।
টের পেলাম, ভালোরকমে ফেঁসে গেছি। এখন আমার সামনে একটা পথই খোলা—পালানো।”

”ময়মনসিংহগামী এনা ট্রান্সপোর্টের সাঁইত্রিশ নাম্বার সিরিয়ালের গাড়িটি টার্মিনাল ত্যাগ করছে। E-2 আসনের সম্মানিত যাত্রী, আপনি জলদি আসন গ্রহন করুন। গাড়ি মিস করলে টিকেট রি-ইস্যু করা হবে না। ধন্যবাদ।”

কাউন্টারের মাইকে সতর্কবাণী শোনা গেলো। E-2 আসনের যাত্রী আমিই। দোকানীকে বললাম, ”ভাই, আজ চলে যাচ্ছি কিন্তু যাচ্ছি না। আরেকদিন সময় করে এসে আপনার এই অসপাপ্ত গল্প সমাপ্ত করে যাবো। ততক্ষণ পর্যন্ত ভালো থাকুন, খোদা হাফেজ।’

গাড়ির দিকে ছুটতে গিয়েই মাথায় আটকে গেল কথাটা—লোকটা এখন বিবাহিত নাকি নিঃসঙ্গ? জিজ্ঞেস করার লোভ সামলাতে পারলাম না। সরাসরি জিজ্ঞেস না করে বললাম, ”আপনার বর্তমান স্ত্রীর নাম কী?” লোকটা রহস্যময় ভঙ্গিতে হেসে জবাব দিলো—”মোহনা”!

Hot this week

নীল শাড়ি রূপা আর এক হিমালয়ের হিমু

সেদিন হিমালয় থেকে হিমু এসেছিল। মো. মোস্তফা মুশফিক তালুকদার। মাথার উপর...

সিজিপিএ বনাম অভিজ্ঞতা — মাহফুজা সুলতানা

বন্ধু, তোমার সিজিপিএ আমায় ধার দিও। বিনিময়ে,আমার থেকে অভিজ্ঞতা নিও।...

‘দেবী’কথনঃ একটু খোলামেলাই!

জুবায়ের ইবনে কামাল আপনি কি দেবী সিনেমা নিয়ে আমার মতই...

শরৎকাল: কাশের দেশে যখন প্রকৃতি হাসে !

ইভান পাল || আজ কবিগুরুর একটা গান ভীষণ মনে পড়ছে--- "আজি...

মাওঃ সাদ সাহেবের যত ভ্রান্ত উক্তি

বেশ কিছুদিন যাবৎ মাওঃ সাদ সাহেবকে কেন্দ্র করে তাবলীগ...

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আরপিএল: সম্ভাবনা ও গুরুত্ব

আরপিএল বর্তমান বিশ্বে দক্ষ মানবসম্পদ গঠনের জন্য প্রথাগত শিক্ষার পাশাপাশি...

কালীগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে অভিভাবক সমাবেশ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী ‘নরুন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে’ শিক্ষার মানোন্নয়নের...

দৈনিক যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান

দৈনিক যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন ফিরে পেলেন বর্ষিয়ান সাংবাদিক শফিক রেহমান।...

বিয়ের কাজ সারলেন তালাত মাহমুদ রাফি

বিয়ে করেছেন সমন্বয়ক তালাত মাহমুদ রাফি। সোমবার (১৭ মার্চ)...

যুদ্ধ বন্ধে পুতিনের সাথে কথা বলবে ডোনাল্ড ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি আগামীকাল মঙ্গলবার রুশ...

সিআইডি প্রধান হলেন গাজী জসীম

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন...

দেশের মাটিতে পা রাখলেন হামজা চৌধুরী

অবশেষে অপেক্ষার প্রহর শেষ হলো। দেশের মাটিতে পা রাখলেন...

পিরোজপুরে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে পিতা-পুত্র আটক

পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে সপ্তম শ্রেণির এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে জোর করে...
spot_img

Related Articles

Popular Categories

spot_imgspot_img