Sunday, May 18, 2025
34.9 C
Dhaka

বাবা দিবসের গল্প — বাবা বাঁচবে

হাসান ইনাম

১.

আজ কদিন ধরে রশীদ সাহেব খুব অসুস্থ। ঠিক মতো খাওয়া দাওয়া করছেন না।সারাদিন বিছানায় পড়ে থাকেন।মাত্র দুদিন আগে যেই মানুষটি হেটে চলে বেড়িয়েছেন।আড্ডা জমিয়েছেন বাজারের চায়ের দোকানে।সেই মানুষটির হঠাত্‍ বিছানায় পড়ে যাওয়া কেউ স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিতে পারছে না। রশীদ সাহেব একটা সরকারি অফিসের কেরাণী ।শিক্ষাগত যোগ্যতা এস এস সি।ইন্টার ফেল করেছেন দুবার।তৃতীয় বার আর চেষ্টা না করে সরাসরি বিয়ে পাশ করেছেন।বিয়েটা তার নিজের ইচ্ছায় হয়নি। তার বাবা এসকেন্দার সাহেব ছেলের ভালোর জন্য তাড়াতাড়ি বিয়ে করিয়ে দিয়েছেন। এসকেন্দার সাহেবের দর্শন অনুযায়ী যুবক ছেলে পেলে যত তাড়াতাড়ি বিয়ে দেওয়া যায় ততটাই সমাজের মঙ্গল। কারণ বর্তমানে অনেক ছেলেরাই বখে যাচ্ছে।কোনো ছেলের বাপ কে দেখলে এই বিষয়ে সব সময় ছোটখাটো বক্তব্য দেন তিনি।ছেলে দুবার ফেল করতেই টনক নড়লো এসকেন্দার সাহেবের।ছেলে তো তার বখে যাচ্ছে।তাড়াতাড়ি করে পাশের গ্রামের বেলাল সাহেবের ছোট মেয়ে রুমকির সাথে বিয়ে করিয়ে দেন।এসকেন্দার সাহেব যে ক’দিন বেচেঁ ছিলেন সে ক’দিন কোনো কাজ করে খেতে হয়নি রশীদের। বিয়ের বছর খানিক পর রশীদ আর রুমকির সংসারে আসে এক নতুন অতিথি।

জন্ম নেয় একটি ছেলে সন্তান।বাবা আর মায়ের নামের সাথে মিলিয়ে নাম রাখা হয় রুপম।এসকেন্দার সাহেবের অনেক সহায় সম্পত্তি ছিলো।ক্ষমতাও কম ছিলো না।গ্রামের অধিকাংশ সালিশ বসতো তার বাড়ীতে।দেখতে দেখতে একদিন পরপারে চলে যান এসকেন্দার সাহেব।বাবা মারা যাওয়ার পরো কোনো কাজ-কর্ম করতেন না রশীদ সাহেব।এসকেন্দার সাহেবের রেখে যাওয়া সম্পত্তি উড়িয়ে খেতে লাগলো।কিন্ত আর কয় দিন।ফুরিয়ে গেলো সব সম্পত্তি।থাকলো শুধু ২কাঠা জমি।রশীদ সাহেব চেয়েছিলেন শেষ সম্পত্তিটুকুও বিক্রি করে ফেলতে।কিন্তু রুমকির জন্য বিক্রির করতে পারেন নি।চাকরি খোঁজা শুরু করলেন।একদিন পত্রিকায় সমাজ কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের একটা সার্কুলেশন দেখে যোগাযোগ করলেন তিনি ।চাকরিটা হয়ে গেলো ।পদটি ছিলো কেরাণীর।তারপরও খারাপ না মোটামুটি চলে যায়।চাকরি পাওয়ার পর ঢাকায় চলে আসেন পরিবার সহ।গ্রামের বাড়ীতে এখন কেউ থাকে না।বেশ বড় একটা তালা ঝুলে এসকেন্দার সাহেবের বিচারালয়ে।ঢাকায় এসে কেটে গিয়েছে প্রায় সাতটি বছর। রুপম এখন ক্লাস এইটে পড়ে।আরামবাগের ছোট একটা বাসার বাসিন্দা তারা তিনজন।বাসা ভাড়া দিতেই চলে যায় বেতনে অর্ধেক।বাকিটা দিয়ে সংসার চালাতে হয়।খুব খারাপ যে তা নয় তবে খুব ভালোও নয়।

রশীদ সাহেব কে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।ডাক্তার আটটি টেস্ট করতে দিয়েছেন।প্রতিটি টেস্টে প্রায় হাজার টাকা করে।এই মাসে এখনো বাড়ী ভাড়া দেওয়া হয়নি।বাড়ী ভাড়ার জন্য যে টাকা রাখা হয়েছিলো সে টাকা থেকেই চিকিত্‍সার খরচপাতি চালানো হচ্ছে।এক সপ্তাহ পর রির্পোট দেওয়া হবে ।ডাক্তার রেস্টে থাকতে বলেছেন।

২.
ডাক্তার আনিসুর রহমান।বয়স ২৮। তারুন্যে ভরা মন।চোখে মুখে প্রফুল্লতার ছাপ বিরাজমান।অনন্য ডাক্তারদের মতো মুখ গোমড়া করে তিনি বসে থাকেন না।টেস্ট গুলোর রিপোর্ট ডাক্তারের হাতে দেওয়া হলো।মনোযোগ সহকারে রিপোর্ট দেখতে লাগলেন ডাক্তার আনিসুর রহমান ।হঠাত্‍ একটা রির্পোট দেখে চোখ অটকে গেলো তার।হাসিখুশি মুখটা কালো হয়ে গেলো।মনে হলো রোদেলা দুপুরে হঠাত্‍ কাল বৈশাখি আঘাত হেনেছে।একে একে আটটি রিপোর্ট পড়ে রিপোর্ট গুলো টেবিলের উপর রাখলেন। -রোগী আপনার কি হয়? প্রশ্ন ছুড়লেন ডাক্তার। – আমার নাম পিন্টু। রোগী আমার বন্ধু ।আমরা ছোটবেলা থেকে একসাথে মানুষ হয়েছি।আর এ হচ্ছে রোগীর ছেলে রুপম।আর কে…………
আরো কিছু বলতে চাচ্ছিলো পিন্টু কিন্তু এর আগেই ডাক্তার ইশারায় থামিয়ে দিলো।বেশী কথা বলা পিন্টুর অভ্যাস। -বাবা তুমি একটু বাহিরে যাও।আমি তোমার আংকেলের সাথে কথা বলতে চাই। বাধ্য ছেলের মতো রুম ছেড়ে বেরিয়ে আসলো রুপম।তার বুঝতে আর বকি রইলোনা যে তার বাবার কঠিন কোনো রোগ হয়েছে।মিনিট পাচেঁক পর ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরিয়ে এলো পিন্টু।পিন্টু রুপমের সামনে আসতেই রুপমের চোখে ধরা পড়লো জলরাশি।পিন্টুর চোখের নীচে জন্ম নিয়েছে বিন্দু বিন্দু জলরাশি।রুপম এবার শতভাগ নিশ্চিত যে তার বাবার কঠিন কোনো রোগ হয়েছে। -আংকেল কি হয়েছে বাবার। -ক্যান্সার শব্দটি শোনার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলো না রুপম। -তোর মাকে বলিস না ।শুনলে তোর মা অনেক কষ্ট পাবে। -আচ্ছা ঠিক আছে। চোখের পানি মুছতে মুছতে বললো রুপম।অনেক বেশী কাদঁতে ইচ্ছে করছে তার।কিন্তু এখন কাদঁলে হবে না।চোখের পানিকে আগুনে পরিণত করার সময় এখন।যে করেই হোক বাবাকে বাচাঁবো আমি ।বিড় বিড় করে বললো রুপম।
৩.
-কিরে রুপম কিছু ঠিক করলি? আংকেলের কি অবস্থা? কেমন আছেন তিনি? পর পর তিনটি প্রশ্ন করলো জামিল।প্রশ্ন গুলো ভিন্ন হলেও বিষয় বস্তু এক। আর এই বিষয় নিয়েই আজ কদিন ধরে খুব বিষন্ন রুপম।টাকা সংগ্রহ করার কোনো পথ খুঁজে পাচ্ছে না ও।জামিল রুপমের খুব কাছের বন্ধু।জামিল নিজেও খুব চেষ্টা করছে টাকা সংগ্রহ করার জন্য। -কিরে কেনো কথা বলছিস না কেনো?কি হয়েছে তোর? -আজকে কোনো পত্রিকা পড়েছিস? জামিলের প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই প্রশ্ন করলো রুপম। -পড়েছি -শিরোনাম কি ছিলো পত্রিকার -আমি যেই পত্রিকাটি পড়েছি ওই পত্রিকার হেডিং ছিলো “কুখ্যাত সন্ত্রাসী বোমা অসিম জেল থেকে পালাতক।তাকে ধরিয়ে দিতে পারলে ৫০০০০ (পাচঁ লক্ষ) টাকা পুরুষ্কার ঘোষণা করেছে মহনগর গোয়েন্দা পুলিশ”। -আমি তোর কাছ থেকে এ কথাটায় শুনতে চাচ্ছিলাম। -কিন্তু কেনো? -আমি চিন্তা করেছি যে কোনে মূল্যই হোক না কেনো আমি বোমা অসিম কে পুলিশে ধরিয়ে দিবো।আর তা……
-তারপর ঘোষণা কৃত অর্থ দিয়ে তোর বাবার চিকিত্‍সার খরচ চালাবি। -তুই ঠিক ধরেছিস।আমি তাই চাচ্ছি। -বিষয়টাকি এতই সহজ।যে বললাম আর হয়ে গেলো। – কঠিন মনে করলে কঠিন।যা করার আমি করবো ।তুই শুধু আমাকে সাহায্য করবি। রুপম একটা জিনিস জানে যে আত্ম বিশ্বাস থেকে অনেক কিছু জন্ম নেয়।তাই এখানে রুপমের আত্ম বিশ্বাস অনেক বেশী। রশীদ সাহেবের শরীরের অবস্থা ক্রমশই অবনতি হচ্ছে।রুমকি বেগম স্বামীর খেদমত করতে করতে কাহিল।প্রতিদিন প্রায় ৭০০ টাকার ঔষধ লাগছে।সংসারে সে অবশিষ্ট টাকা আছে তাও শেষ হতে আর বেশী দিন লাগবে না।
৪.
কাপ্তান বাজার,ঢাকা চারিদিকে হৈ হুল্লড় ।স্বাভাবিক বাজার গুলোতে যেমন অবস্থা থাকে এখানেও ঠিক তেমন অবস্থা ।ছোট একটা দোকানের ভিতর বসে আছে রুপম আর জামিল।দোকানের নাম বারেক স্টোর।বারেক জামিলের চাচার ।দেকানের নাম তার নামেই।বারেক দুই বছর আগেও অনেক বড় সন্ত্রাসী ছিলো।আন্ডারওয়ার্ডে বারেক সরদার নামেই সে পরিচিত ছিলো।আন্ডারওয়ার্ডের সব কিছুই ছিলো তার নখদপর্নে।আজ দুবছর ধরে সুস্থ জীবন ফিরে পেয়েছে সে। এখন কেউ দেখলে চিন্তেই পারবে না এই সেই বারেক সরদার। -জামিল আমার কিছুতেই বিশ্বাস হচ্ছে না যে তুই আমার দোকানে এসেছিস।হঠাত্‍ কি মনে করে আমার কাছে এলি। বারেক হাস্যউজ্জ্বল মুখে জামিল কে প্রশ্ন করলো।
-তোমাকে আগে পরিচয় করিয়ে দেই।এ হচ্ছে আমার বন্ধু রুপম।ওর একটা জরুরি কাজে তোমার কাছে ছুটে এলাম। -এসেছিস খুব ভালো করেছিস।তো রুপম কি প্রয়োজন আমার কাছে। -আপনি কি বোমা অসিম কে চিনেন? কোনো ভূমিকা ছাড়াই আসল বিষয়ে চলে গেলো রুপম। -চিনবো না কেনো । খুব ভালো করেই চিনি।আজ কদিন তো বোমা অসিমকে নিয়েই সমস্ত পত্রিকার প্রধান খবর হচ্ছে। বোমা অসিম কে দিয়ে তোমার কি দরকার? -সবকিছুই বলবো।আপনি আগে বলেন আপনি ব্যাক্তিগত ভাবে কতটুক চিনেন বোমা অসিম কে? -ব্যাক্তিগত ভাবে চিনি বলতে…. তুমি কি বলতে চাইছো।তোমার মতলবটা আমি বুঝতে পারছি না। এতক্ষন চুপ করে বারেক মিঞা আর রুপমের কথা শুনছিলো জামিল।কিন্তু এবার আর চুপ থাকতে পারলো না। -কাকু আমি তোমাকে বুঝিয়ে বলছি।রুপম কি বলতে চাচ্ছে তুমি বুঝতে পারছো না।রুপমের বাবা…….
সংক্ষিপ্ত আকারে সবকিছু বুঝিয়ে বললো জামিল।এই পথ ছাড়া আর কোনো পথ যে তারা খুঁজে পাচ্ছে না সেটাও উল্লেখ করলো।
জামিলের কথা বলা শেষে বারেক মিঞার দিকে তাকালো রুপমে।বিন্দু বিন্দু জলরাশি বারেক মিঞাকেও গ্রাস করেছে।
৫.
রাত একটা। ঢাক শহর চুপচাপ।মহাসড়ক গুলোতে ট্রাকের রাজত্ব চলছে।আধার ফুড়ে এগিয়ে চলছে একটি পুলিশেরই ভ্যান।ইন্সপেক্টর রাহিব কিছুটা সন্দেহের ভিতরে আছেন।মধ্য রাতে একটা পিচ্ছি ছেলের ইনফরমেশনের ভিত্তিতে বোমা অসিম কে হাতে নাতে গ্রেফতার করতে বেরিয়েছেন তিনি।ছেলেটার কথা অনুযায়ী বোমা অসিম মিরপুর ১৪ তে আছে।পুলিশের ভ্যানটি মিরপুর ১০ নাম্বার গোল চক্কর ছাড়িয়ে ১৪ নাম্বারের দিকে ট্রান নিয়েছে।রিং বেজে উঠলো ইন্সপেক্টর রাহিবের মোবাইলে। -আসসালামু আলায়কুম ওপাশ থেকে একটা কিশোরের আওয়াজ শোনা গেলো।আবার মনে হয় পিচ্চিটা ফোন দিয়েছে।কিছুটা বিরক্ত ইন্সপেক্টর রাহিব। -ওলায়কুম আসসালাম।তুমি কি রুপম।
-হ্যা। স্যার আমি রুপম বলছি।আপনারা এখন কোথায় আছেন। -আমরা প্রায় চলে এসেছি।তোমার দেওয়া ঠিকানা অনুযায়ী এগুচ্ছে আমাদের গাড়ী। -না না স্যার ।ওখানে গেলে বোমা অসিম কে পাবেন না।ও এখন অন্য জায়গায় যাচ্ছে। -কোথায় যাচ্ছে? -আপনারা এখন কোথায় আছেন? -আমরা মাত্র ১০ নম্বর গল চক্কর পার হরাম। -আর সামনে যেয়ে লাভ নেই।বোমা অসিম গোল চক্করের পাশে ওয়ালিদ মার্কেটের দুই তলায় রিংকু ফ্যাশন নামক একটা দোকানে আশ্রয় নিয়েছে। -ওকে। আমরা দেখছি। ইন্সেপেক্টর রাহিব আশেপাশের আরো দু একটি থানায় ফোন দিয়ে এলার্ট থাকতে বললো।গাড়ী আর সামনে এগুলো না।
পর দিন বাংলাদেশের সবকটি সংবাদমাধ্যম গুলোতে একটা খবর খুব ফলাও করে দেখানো হচ্ছে।খবরটি হলো “মধ্য রাতে গ্রেফতার হলো কুখ্যাত সন্ত্রাসী বোমা অসিম।মিরপুর দশ নম্বরের ওয়ালিদ প্লাজা থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে।কুখ্যাত সন্ত্রাসী বোমা অসিম কে ধরিয়ে দিতে পুলিশকে সর্বোত্তক সহযোগিতা করছে এক কিশোর।আজ সকাল ১০ টায় রাজারবাগ পুলিশ লাইনে আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা কৃত পাচঁ লক্ষ টাকা হস্তান্তর করবে বাংলাদেশ পুলিশের ডিআইজি।
পরিশিষ্টঃ
ওটিতে ঢোকানো হয়েছে রশীদ সাহেবকে।হাসপাতালের লনে পায়চারি করছে রুপম।দূরে চেয়ারে বসে আছে বারেক মিঞা আর জামিল।রুমকি বেগম বসে আছে বারেক মিঞার পিছনের চেয়ারে।বসে বসে বিড় বিড় করে তাসবীহ গুনছেন।বারেক মিঞার চোখে মুখে সস্তির ছাপ।বোমা অসিম কে মূলত তিনিই ধরিয়ে দিয়েছেন।বারেক মিঞার কাছে সাহায্য চেয়েছিলো বোমা অসিম। বুদ্ধি করে তিনিই ওয়ালিদ প্লাজায় আসতে বলেছিলেন অসিমকে। হঠাত্‍ করে রুপম দৌড়ে এলো। জামিল,বারেক মিঞা, আর রুমকি বেগমের দিকে তাকিয়ে বললো
-বাবা কি বাচঁবে।
সমাপ্ত

 

Hot this week

নীল শাড়ি রূপা আর এক হিমালয়ের হিমু

সেদিন হিমালয় থেকে হিমু এসেছিল। মো. মোস্তফা মুশফিক তালুকদার। মাথার উপর...

সিজিপিএ বনাম অভিজ্ঞতা — মাহফুজা সুলতানা

বন্ধু, তোমার সিজিপিএ আমায় ধার দিও। বিনিময়ে,আমার থেকে অভিজ্ঞতা নিও।...

‘দেবী’কথনঃ একটু খোলামেলাই!

জুবায়ের ইবনে কামাল আপনি কি দেবী সিনেমা নিয়ে আমার মতই...

শরৎকাল: কাশের দেশে যখন প্রকৃতি হাসে !

ইভান পাল || আজ কবিগুরুর একটা গান ভীষণ মনে পড়ছে--- "আজি...

মাওঃ সাদ সাহেবের যত ভ্রান্ত উক্তি

বেশ কিছুদিন যাবৎ মাওঃ সাদ সাহেবকে কেন্দ্র করে তাবলীগ...

সিরাজদিখানে অপারেশন ডেভিল হান্টে আওয়ামীলীগ নেতা ফেরদৌস গ্রেফতার

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে অপারেশন ডেভিল হান্ট পরিচালনা করে ফেরদৌস (৫৫)...

আইএসপিএবি ২০২৫ নির্বাচনে আমিনুল হাকিমের নেতৃত্বে ‘আইএসপি ইউনাইটেড’ প্যানেল

আসন্ন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) ২০২৫–২০২৭...

বাংলাদেশ থেকে ১.৫ মিলিয়ন টন আম নিতে আগ্রহী চীন

চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার কেন্দুয়া ঘাসুড়া এলাকার একটি রপ্তানিযোগ্য আমবাগান...

‘স্টারলিংক‘-এর লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা

যুক্তরাষ্ট্রের এনজিএসও সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ‘স্টারলিংক‘-এর লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান...

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আরপিএল: সম্ভাবনা ও গুরুত্ব

আরপিএল বর্তমান বিশ্বে দক্ষ মানবসম্পদ গঠনের জন্য প্রথাগত শিক্ষার পাশাপাশি...

কালীগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে অভিভাবক সমাবেশ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী ‘নরুন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে’ শিক্ষার মানোন্নয়নের...

দৈনিক যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান

দৈনিক যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন ফিরে পেলেন বর্ষিয়ান সাংবাদিক শফিক রেহমান।...
spot_img

Related Articles

Popular Categories

spot_imgspot_img