Wednesday, July 2, 2025
26.8 C
Dhaka

ইরানের সরিয়ে ফেলা’ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম কি আর খুঁজে পাওয়া যাবে?

বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের বোমাবর্ষণে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো অনেকটাই ধ্বংস হয়ে গেছে। কিন্তু দেশটির সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুতের কী হয়েছে, তা নিয়ে জাতিসংঘ পরিদর্শকদের সামনে জটিল এক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ইরানের মজুত সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের কিছু অংশ পরমাণু অস্ত্র তৈরির কাছাকাছি মাত্রায় ছিল।

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার আগে ইরান কি সেগুলো গোপনে অন্য কোথাও সরিয়ে ফেলেছে, নাকি সবই ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে?

গত সপ্তাহান্তে ইরানের বড় তিন পারমাণবিক স্থাপনা—ফর্দো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহানে হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। ওই হামলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংকার–বিধ্বংসী বোমার ব্যবহার করেছে, বিশেষ করে পার্বত্য এলাকায় ভূপৃষ্ঠের অনেক গভীরে অবস্থিত ফর্দো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে এ বোমা ব্যবহার করা হয়।

হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের গোলাবারুদের আঘাতে ইরানের ওই সব স্থাপনা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়ে গেছে।

কিন্তু ট্রাম্পের এ দাবির সঙ্গে একমত হতে পারছে না আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ)।

এ হামলা ইরানের জন্য হয়তো তাদের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম মজুত গোপন করে ফেলার একটি আদর্শ সুযোগ তৈরি করেছে। এখন এ বিষয়ে আইএইএর যেকোনো তদন্ত সম্ভবত আরও সময়ক্ষেপণকারী ও জটিল হয়ে যাবে।
জাতিসংঘের পারমাণবিক পর্যবেক্ষক সংস্থাটি তেহরানের পারমাণবিক কর্মসূচির ওপর নজরদারি করে। সংস্থাটি বলেছে, ফর্দোতে ঠিক কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে, তা স্পষ্ট নয়। পাহাড়ের গভীরে অবস্থিত এ স্থাপনা ইরানের সবচেয়ে উচ্চমাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র।

রোববার আইএইএর প্রধান রাফায়েল গ্রোসি বলেন, হামলায় ফর্দোর ভেতরে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণে ব্যবহৃত সংবেদনশীল সেন্ট্রিফিউজগুলো গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি। তবে ইরানের ৯ টন সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম—যার মধ্যে ৪০০ কেজির বেশি পরমাণু অস্ত্র তৈরির কাছাকাছি মাত্রায় সমৃদ্ধ, তা ধ্বংস হয়েছে কি না, সে বিষয়ে তেমন কোনো স্পষ্ট তথ্য নেই।

পশ্চিমা দেশগুলো এখন মরিয়া হয়ে ইরানের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামগুলো কোথায় গেল, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ন্ত্রণে জড়িত বর্তমান ও সাবেক এক ডজনের বেশি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছে। তাঁরা বলেছেন, এ বোমাবর্ষণ ইরানের জন্য হয়তো তাদের ইউরেনিয়াম মজুত গোপন করে ফেলার একটি আদর্শ সুযোগ তৈরি করেছে। এখন এ বিষয়ে আইএইএর যেকোনো তদন্ত সম্ভবত আরও সময়ক্ষেপণকারী ও জটিল হয়ে যাবে।

২০০৫ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত আইএইএর প্রধান পরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা অলি হেইনোনেন বলেন, এ অনুসন্ধানে সম্ভবত ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলো থেকে উপাদান উদ্ধার, ফরেনসিক বিশ্লেষণ ও পরিবেশগত নমুনা সংগ্রহের মতো জটিল প্রক্রিয়া জড়িত থাকবে, যা অনেক সময়সাপেক্ষ।

হেইনোনেন আরও বলেন, ধ্বংসস্তূপের এমন জায়গায় উপাদান থাকতে পারে, যেখানে পৌঁছানো কঠিন কিংবা সেগুলো হয়তো ধ্বংসস্তূপের নিচে ছড়িয়ে পড়েছে অথবা বোমাবর্ষণের সময় হারিয়ে গেছে।

ধ্বংসস্তূপের এমন জায়গায় উপাদান থাকতে পারে, যেখানে পৌঁছানো কঠিন কিংবা সেগুলো হয়তো ধ্বংসস্তূপের নিচে ছড়িয়ে পড়েছে অথবা বোমাবর্ষণের সময় হারিয়ে গেছে
অলি হেইনোনেন, আইএইএর সাবেক প্রধান পরিদর্শক

আইএইএর দায়িত্ব পালনের সময় অলি হেইনোনেন ইরানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ওয়াশিংটনে স্টিমসন সেন্টার থিঙ্কট্যাংকে কর্মরত।

আইএইএর নির্ধারিত মানদণ্ড অনুযায়ী, ইরানের ৬০ শতাংশ পর্যন্ত মাত্রায় সমৃদ্ধ ৪০০ কেজির বেশি ইউরেনিয়াম মজুত রয়েছে, যা অস্ত্র তৈরি মানের খুব কাছাকাছি। অস্ত্র তৈরির জন্য প্রায় ৯০ শতাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম প্রয়োজন হয়। ইরানের ওই মজুত নয়টি পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির জন্য যথেষ্ট।

এ মজুতের সামান্য একটি অংশের হিসাব না পাওয়া গেলে সেটাও গুরুতর উদ্বেগের বিষয় হবে, বিশেষ করে পশ্চিমা দেশগুলোর জন্য। যারা মনে করে, ইরান এখনই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি না করলেও এ অস্ত্র তৈরির পথ অন্তত খোলা রাখতে চাইছে।

হামলার আগেই ইরান তাদের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম হয়তো অন্যত্র সরিয়ে ফেলেছে বলেও ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।

আইএইএর প্রধান গ্রোসি বলেন, ১৩ জুন ইসরায়েলের প্রথম হামলার দিন ইরান তাঁকে জানিয়েছিল, তারা তাদের পারমাণবিক যন্ত্রপাতি ও উপকরণ রক্ষায় ব্যবস্থা নিচ্ছে।

এ বিষয়ে ইরান বিস্তারিত আর কিছু জানায়নি জানিয়ে গ্রোসি আরও বলেন, এতেই মনে হচ্ছে, হয়তো ইরান উপকরণগুলো সরিয়ে নিয়েছে।

কয়েকজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, স্যাটেলাইটের ছবিতে হামলার আগে ফর্দো পারমাণবিক স্থাপনার বাইরে ট্রাকসহ বেশ কয়েকটি যানবাহনের একটি সারি দেখা গেছে। এ থেকে ইঙ্গিত মিলছে, হয়তো সেখানে থাকা সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম অন্য কোথাও সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

গত বছরের অক্টোবরে স্যাটেলাইট চিত্রে ইরানের নাতাঞ্জ পারমাণবিক স্থাপনাগত বছরের অক্টোবরে স্যাটেলাইট চিত্রে ইরানের নাতাঞ্জ পারমাণবিক স্থাপনাছবি: রয়টার্স

এ বিষয়ে সম্পৃক্ত এক পশ্চিমা কূটনীতিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ফর্দোতে থাকা অধিকাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম হামলার কয়েক দিন আগেই সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল বলে মনে হচ্ছে, যেন তারা আগেভাগেই জানত যে হামলা হতে চলেছে।

কয়েকজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, স্যাটেলাইটের ছবিতে হামলার আগে ফর্দো পারমাণবিক স্থাপনার বাইরে ট্রাকসহ বেশ কয়েকটি যানবাহনের একটি সারি দেখা গেছে। এ থেকে ইঙ্গিত মিলছে, হয়তো সেখানে থাকা সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম অন্য কোথাও সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

তবে গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষাসচিব পিট হেগসেথ বলেছেন, এ–সংক্রান্ত কোনো গোয়েন্দা তথ্য তাঁর জানা নেই। ট্রাম্পও ইরানের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম মজুত সরিয়ে ফেলা নিয়ে উদ্বেগ পুরো উড়িয়ে দিয়েছেন।

ফক্স নিউজ চ্যানেলে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প জোর দিয়ে বলেন, ‘ইরানিরা কিছুই সরাতে পারেনি। এটা করা খুবই বিপজ্জনক। এটা খুব ভারী; খুব, খুবই ভারী। এ কাজ করা খুব কঠিন। তার ওপর আমরা খুব একটা আগেভাগে তাদের (সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে) জানাইনি। তারা জানত না যে আমরা আসছি, ঠিক তখন, তখনই জানতে পেরেছিল।’

হোয়াইট হাউস এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য বার্তা সংস্থা রয়টার্সের অনুরোধে সাড়া দেয়নি। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর রয়টার্সকে ট্রাম্পের সর্বসাধারণের সামনে দেওয়া বক্তব্য দেখতে বলেছে।

আরেক পশ্চিমা কূটনীতিক বলেন, ইউরেনিয়াম মজুত কী অবস্থায় আছে, তা যাচাই করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হবে। তিনি আইএইএ ও তেহরানের মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধের কথা উল্লেখ করেন। যার মধ্যে রয়েছে ইরানের পক্ষ থেকে অবৈধ স্থানে পাওয়া ইউরেনিয়ামের নিদর্শনগুলো বিশ্বাসযোগ্যভাবে ব্যাখ্যা করতে ব্যর্থ হওয়া।

ওই কূটনীতিক বলেন, এটা চোর-পুলিশ খেলা হতে চলেছে।

ইরানের দাবি, পরিদর্শক সংস্থা তাদের ওপর যত শর্ত আরোপ করেছিল, তার সবই তারা মেনে চলছিল।

১৩ জুন ইসরায়েলের প্রথম হামলার দিন ইরান তাঁকে জানিয়েছিল, তারা তাদের পারমাণবিক যন্ত্রপাতি ও উপকরণ রক্ষায় ব্যবস্থা নিচ্ছে
রাফায়েল গ্রোসি, আইএইএর প্রধান

এখন সবকিছু অস্পষ্ট হয়ে গেছে

ইরানের পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা ধ্বংসের লক্ষ্য নিয়ে ইসরায়েল দেশটিতে হামলা শুরু করার আগে আইএইএ নিয়মিতভাবে ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ স্থাপনায় প্রবেশাধিকার পেত এবং ২৪ ঘণ্টা সেখানে থেকে নজরদারি করতে পারত।

পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার প্রতিরোধে গৃহীত আন্তর্জাতিক অস্ত্রবিস্তার চুক্তির (এনপিটি) অংশ হিসেবে আইএইএ এটা করত। ১৯১টি দেশ এ চুক্তিতে সই করেছে, যাদের মধ্যে ইরান রয়েছে।

এখন ধ্বংসস্তূপ আর ছাইয়ের নিচে এসব চাপা পড়ে গেছে।

তার ওপর ইরান তাদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা স্থগিতের হুমকি দিয়েছে। দেশটির পার্লামেন্টে এ–সংক্রান্ত বিষয়ে ভোট হয়েছে। অনেক দেশ ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলাকে অবৈধ মনে করে।

ইরান বারবার বলেছে, তাদের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের লক্ষ্য বেসামরিক, অস্ত্র তৈরি নয়।

ইরানি সেন্ট্রিফিউজ পরিদর্শনে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। তেহরান, ১১ জুন ২০২৩ইরানি সেন্ট্রিফিউজ পরিদর্শনে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। তেহরান, ১১ জুন ২০২৩ ছবি: রয়টার্স

মার্কিন গোয়েন্দা তথ্যও বলেছে, তেহরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে—এমন কোনো প্রমাণ তাদের হাতে নেই। কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্প হামলার আগে নিজেদের গোয়েন্দা তথ্য সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করে গেছেন।

এনপিটির সদস্য হিসেবে ইরানকে তাদের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুতের হিসাব দিতে হয়। এরপর আইএইএর দায়িত্ব সেই হিসাব যাচাই করা, যার মধ্যে পরিদর্শনও অন্তর্ভুক্ত।

তবে সংস্থাটির ক্ষমতা সীমিত। তারা ইরানের ঘোষিত পারমাণবিক স্থাপনাগুলোয় পরিদর্শন করতে পারে; কিন্তু অঘোষিত স্থানে আকস্মিক পরিদর্শন চালাতে পারে না।

আইএইএ জানিয়েছে, ইরানের কাছে কতসংখ্যক অতিরিক্ত সেন্ট্রিফিউজার রয়েছে, তা তাদের অজানা এবং এগুলো কোথায় সংরক্ষিত আছে, সে সম্পর্কেও জাতিসংঘের পারমাণবিক পর্যবেক্ষক সংস্থাটির কোনো ধারণা নেই। এসব সেন্ট্রিফিউজার ব্যবহার করে ইরান নতুন বা গোপন সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র স্থাপন করতে পারে।

ইরানের পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা ধ্বংসের লক্ষ্য নিয়ে ইসরায়েল দেশটিতে হামলা শুরু করার আগে আইএইএ নিয়মিতভাবে ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ স্থাপনায় প্রবেশাধিকার পেত এবং ২৪ ঘণ্টা সেখানে থেকে নজরদারি করতে পারত।

এ কারণে এমন উপাদান খুঁজে বের করাটা অতিমাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কারণ, এগুলো দিয়ে আরও সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন করা সম্ভব, বিশেষ করে যেগুলো অস্ত্র তৈরির পর্যায়ের খুব কাছাকাছি হতে পারে।

আইএইএ যেসব দেশের কাছ থেকে গোয়েন্দা তথ্য পেতে পারে বা পায়, তাদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলও রয়েছে। তবে সংস্থাটি বলেছে, তারা কোনো তথ্যই সরাসরি গ্রহণ করে না, প্রতিটি তথ্য স্বাধীনভাবে যাচাই করে দেখে।

কর্মকর্তারা বলেন, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রই ইরানের ইউরেনিয়াম সংরক্ষণের স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। এখন এ দুই দেশই সবার আগে ইরানের বিরুদ্ধে ইউরেনিয়াম মজুত গোপন রাখা বা আবার সমৃদ্ধকরণ শুরুর অভিযোগ আনতে পারে।

 

Hot this week

নীল শাড়ি রূপা আর এক হিমালয়ের হিমু

সেদিন হিমালয় থেকে হিমু এসেছিল। মো. মোস্তফা মুশফিক তালুকদার। মাথার উপর...

সিজিপিএ বনাম অভিজ্ঞতা — মাহফুজা সুলতানা

বন্ধু, তোমার সিজিপিএ আমায় ধার দিও। বিনিময়ে,আমার থেকে অভিজ্ঞতা নিও।...

‘দেবী’কথনঃ একটু খোলামেলাই!

জুবায়ের ইবনে কামাল আপনি কি দেবী সিনেমা নিয়ে আমার মতই...

শরৎকাল: কাশের দেশে যখন প্রকৃতি হাসে !

ইভান পাল || আজ কবিগুরুর একটা গান ভীষণ মনে পড়ছে--- "আজি...

মাওঃ সাদ সাহেবের যত ভ্রান্ত উক্তি

বেশ কিছুদিন যাবৎ মাওঃ সাদ সাহেবকে কেন্দ্র করে তাবলীগ...

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন।...

শাহজালাল বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে ট্রলির আঘাত

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পার্কিং করা অবস্থায় বিমান বাংলাদেশ...

তারেক রহমান নেতৃত্ব না দিলে জুলাই আন্দোলন সফল হতো না : মুরাদ

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আন্দোলনের নেতৃত্ব না দিলে...

অনিশ্চিত ইউএসএইড: প্রায় দেড় কোটি মানুষের অকাল মৃত্যুর শঙ্কা

যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএইডের তহবিলে ব্যাপক কাটছাঁট এবং...

বুমরাহকে নিয়ে ঝুঁকির মুখে ভারত: খেলালে সব শেষ?

ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট মাঠে গড়াতে যাচ্ছে এজবাস্টনে। তবে...

পুরোনো প্রেমে ফিরলেন কি হানিয়া আমির?

খোশমেজাজে আছেন পাকিস্তানি তারকা হানিয়া আমির। ‘সর্দার জি ৩’...

গাজীপুরে কারখানায় শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যায় নিরাপত্তারক্ষী গ্রেপ্তার

গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে কারখানায় চুরির অপবাদ দিয়ে হৃদয় (১৯) নামের...

দ্রুত জুলাই শহিদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে হবে: খালেদা জিয়া

জুলাই আন্দোলনে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা এবং শহীদদের...
spot_img

Related Articles

Popular Categories

spot_imgspot_img