Tuesday, April 29, 2025
35.3 C
Dhaka

বাবরি মসজিদ বনাম রাম মন্দিরঃ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা

রাশেদ প্রয়াস

বাবরি মসজিদ ভারতীয় উপমহাদেশ তথা ভারতবর্ষের একটি প্রাচীন ও আলোচিত মসজিদ। আজ হতে ৪৯০ বছর পূর্বে অর্থাৎ ১৫২৭ সালে মোঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট বাবরের নির্দেশে মীর বাকি নামে একজন এ মসজিদ নির্মাণ করেন বলে এর নাম বাবরি মসজিদ বা বাবরের মসজিদ রাখা হয়। স্বতন্ত্র তুগলকী স্থাপত্যকলায় সৌন্দর্যমন্ডিত এই মসজিদটি বর্তমান ভারতের উত্তর প্রদেশের ফৈজাবাদ জেলার অযোধ্যায় অবস্থিত।

মসজিদটি বিতর্কিত হওয়ার পেছনে রয়েছে মূলত সাম্প্রদায়িক কারণই দায়ী। মসজিদটি অযোধ্যায় অবস্থিত হওয়াতে অধিকাংশ হিন্দুদের দাবী এটি তাদের সম্মানিত দেবতা শ্রীরামচন্দ্রের মন্দির ধ্বংস করেই নির্মিত হয়েছে। তাই এটিকে তারা ধ্বংস করে রামমন্দির করতে চায়। অপরদিকে,মুসলমানগণ এই তথ্যকে ভিত্তিহীন দাবি করে তারা এই মসজিদকে নবরূপে গড়তে চায়। যার ফলে ১৮৫৩ সাল থেকেই সাম্প্রদায়িকতার দানা বাঁধতে শুরু করে। তা শেষ পর্যন্ত ১৯৯২ সালের ৬ই ডিসেম্বর চূড়ান্ত রূপ নেয়। এতে কয়েকটি উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের দেড় লক্ষাধিক সদস্য অংশগ্রহণ করে ও তারা রাষ্ট্রীয় আদেশ উপেক্ষা করে মসজিদটি ধ্বংস করে দেয়।

পরবর্তীতে সাম্প্রদায়িক এই সহিংসতা দেশটির অন্যান্য রাজ্যেও ছড়িয়ে পড়ে ও প্রায় ২০০০ মানুষ নিহত হয় যার অধিকাংশই ছিলেন মুসলিম। এই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় নেতৃত্ব দানকারী এলকে আদভানিকে প্রধান আসামী করে তৎকালীন কংগ্রেস সরকার মামলা করলেও তা ধীরে ধীরে স্তিমিত হয়ে যায়। কিন্তু ২০১৪ সালে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিষয়টি গুরুতর বিষয়গুলোর একটিতে স্থান পায়। যদিও বিজেপি’র অনেক সাবেক ও বর্তমান নেতা মামলায় জড়িত থাকায় বিষয়টির সাথে অভিযুক্তদের ছেড়ে দেয়া হয়।
বিষয় নিয়ে বিশ্ব সংবাদ মাধ্যমগুলোতেও আলোচনা ও প্রতিবেদন তৈরি হয়। তাদের মধ্যে অন্যতম বিবিসি’র করা রিপোর্টে বলা হয় যে সম্পূর্ণ পরিকল্পনা নিয়েই বাবরি মসজিদ ধ্বংস করা হয় (http://www.bbc.com/bengali/news/2014/04/140404_mb_babri_mosque_planned_destruction)

মসজিদটি নিয়ে বিরোধ মূলত দুই ধর্মসম্প্রদায়ের মধ্যে হলেও তা এখন তিনপক্ষীয় পরোক্ষ বিরোধে রূপ নিয়েছে। একদম শুরুতে নির্মোহী আখড়া নামে একটি সংগঠন তাদের জন্য নিজস্ব ভূমি দাবি করলেও পরবর্তীতে তাতে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন হিন্দু মহাসভা,রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ,শিবসেনাও তাদের জন্য আলাদা ভূমি দাবি করে। পাশাপাশি মুসলিমদের পক্ষ থেকেও ভূমির মালিকানা দাবি করা হয়। এসব দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০১০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর এলাহাবাদ হাইকোর্ট বাবরি মসজিদ যে স্থানে ছিল সেই ভূমি সম্পর্কিত রায় দেয়। এলাহবাদ হাইকোর্টের তিন জন বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ তাদের রায়ে ২.৭৭ বা ১.১২ হেক্টর ভূমি সমান তিনভাগে ভাগ করার রায় প্রদান করেন। উক্ত রায়ে এই স্থানে রামমন্দির ধ্বংস করে বাবরি মসজিদ নির্মিত হয়েছিল এ বিষয়ে তিন জন বিচারকের দুজন একমত হয়েছিলেন।

এছাড়াও ২০১০ সালে এলাহাবাদ হাইকোর্ট তাদের রায়ে আরো বলেছিলো,”যে জায়গায় রামচন্দ্রের মূর্তি স্থাপিত হয়েছে, সেখানে মূর্তি-ই থাকবে। গোটা জমিটার তিনভাগ হবে। একটা অংশ সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ডকে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত।” সেই নির্দেশের ওপরেই এখনো স্থগিতাদেশ দিয়ে রেখেছে সুপ্রিম কোর্ট। ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট এটাকে উপদেশ আখ্যা দিয়েছে।

বর্তমান বিজেপি সরকার সঙ্গত কারণেই আদালতের এই “উপদেশ”কে স্বাগত জানালেও বাবরি মসজিদ অ্যাকশন কমিটি বলছে,আদালতের বাইরে মীমাংসার চেষ্টা তারা আগেও করেছে। তবে তা ফলপ্রসূ হয়নি। তাই এর মীমাংসা আদালতকেই করে দিতে হবে।

আসুন দেখে নিই বাবরি মসজিদ নিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার টাইমলাইন :

১৮৫৩ – অযোধ্যার নবাব ওয়াজিদ আলি শাহের রাজত্বের সময়ে নির্মোহী আখড়া নামে এক হিন্দু সম্প্রদায় দাবি করে বাবরি মসজিদ তৈরি করার জন্য একটি হিন্দু মন্দির ধ্বংস করা হয়। লিপিবদ্ধ ইতিহাসে এটাই বাবরি মসজিদ নিয়ে প্রথম সহিংসতার ঘটনা।

১৮৫৯ – ব্রিটিশ প্রশাসকরা সেখানে একটি বেড়া তৈরি করে হিন্দু ও মুসলিমদের প্রার্থণার আলাদা আলাদা জায়গা তৈরি করে। অন্দরমহল হিন্দুদের ব্যবহারের জন্য দেয়া হয় আর মুসলমানদের দেয়া হয় বাইরের জায়গা

১৮৮৫ – মহন্ত রঘুবীর দাস মসজিদের বাইরে রামছাবুত্রার উপর সামিয়ানা তৈরির অনুমতি চেয়ে মামলা করেন। তার আবেদন প্রত্যাখাত হয় ফৈজাবাদ জেলা আদালতে।

১৯৪৯ – রামের মন্দির পাওয়া যায় মসজিদের ভেতর। অভিযোগ করা হয় হিন্দুরা এই কাজ করেছে। দুইপক্ষ পরস্পরের বিরুদ্ধে মামলা করে। সরকার এই বাবরি মসজিদ প্রাঙ্গণকে বিরোধপূর্ণ ঘোষণা করে তালা লাগিয়ে দেয়।

১৯৫০ – গোপাল সিং বিশারদ ও মহন্ত পরমহংস রামচন্দ্র দাস ফৈজাবাদ আদালতে জন্মাষ্টমীর সময়ে মন্দিরে প্রার্থনার আবেদন করেন।অন্দরমহল তালাবন্ধ থাকলেও প্রার্থনার অনুমতি দেয়া হয়।

১৯৫৯ – নির্মোহী আখড়া ভূমির মালিকানা চেয়ে তৃতীয় মামলা দাবি করে। মামলায় একে রাম জন্মভূমি উল্লেখ করে নিজেদের এর রক্ষক বলে দাবি করে।

১৯৬১ – সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ড মসজিদের ভেতর মূর্তি উপস্থাপনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। সেই মামলায় সেই ভূমিকে মসজিদ ও আশেপাশের ভূমিকে কবরস্থান বলে উল্লেখ করা হয়।

১৯৮৪ – হিন্দুগোষ্ঠী কথিত রামজন্মভূমিতে মন্দির নির্মাণের উদ্দেশ্যে কমিটি গঠন করে। বিজেপি নেতা এলকে আদভানি এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন।

১৯৮৬ – হরিশঙ্কর দুবের আবেদনের প্রেক্ষিতে এক আদালত নির্দেশ দেয় যে মসজিদ খুলে হিন্দুদের প্রার্থনা করার সুযোগ দেয়া হোক। মুসলমানরা এর প্রতিবাদে বাবরি মসজিদ অ্যাকশন কমিটি গঠন করে।

১৯৮৯ – বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বাবরি মসজিদের পাশে রামমন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে। পরিষদের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট জাস্টিস দেওকি নন্দন মামলা দায়েল করেন যেন বাবরি মসজিদকে অন্য কোথাও সরিয়ে নেয়া হয়। সেই সময় ফৈজাবাদ আদালতে ঝুলে থাকা চারটি মামলা হাইকোর্টের স্পেশাল বেঞ্চে নিয়ে যাওয়া হয়।

১৯৯০ – বিশ্ব হিন্দু পরিষদের স্বেচ্ছাসেবীরা বাবরি মসজিদের ক্ষতিসাধন করে। সেই সময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী চন্দ্রশেখর আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেন।সেই বছরের সেপ্টেম্বরে অযোধ্যা আন্দোলন সম্পর্কে মানুষকে অবহিত করতে রথযাত্রা পালন করেন বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ(এলকে) আদভানি। গুজরাটের সোমনাথে যাত্রা শুরু করে অযোধ্যায় শেষ করেন তিনি।

১৯৯১ – রথযাত্রায় ভর করে উত্তর প্রদেশে ক্ষমতায় আরোহণ করে বিজেপি,হয়ে উঠে প্রধান বিরোধী দল। করসেবক নামের স্বেচ্ছাসেবীদের উৎসাহে অযোধ্যা আন্দোলন বেগবান হয়।

১৯৯২ – ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর বিশ্ব হিন্দু পরিষদ,শিবসেনা ও বিজেপির সমর্থনে বাবরি মসজিদকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে করসেবক স্বেচ্ছাসেবীরা। এর জেরে ভারতজুড়ে শুরু হয় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা। কমপক্ষে ২ হাজার মানুষ নিহত হয় সেই দাঙ্গায়। সেই বছরেরই ১৬ ডিসেম্বর জাস্টিস লিবারহানের নেতৃত্বে ঘটনার তদন্ত কমিটি গঠন করে নরসিমা রাও নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার।

২০০১ – বাবরি মসজিদ ধ্বংস করার বর্ষপূর্তিতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ পুনরায় বাবরি মসজিদ প্রাঙ্গণে রাম মন্দির স্থাপনের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে।

২০০২ – গুজরাটের গোধরা থেকে অযোধ্যাগামী করসেবকদের বহনকারী ট্রেনে হামলায় ৫৮ জন নিহত হয়। আর এর জের ধরে পুরো গুজরাটে দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে, নিহত হয় ১ হাজার মানুষ। ভারতের হাইকোর্টের প্রত্নতত্ত্ব জরিপ বিভাগকে নির্দেশ দেয় খনন করে নিশ্চিত করতে বাবরি মসজিদের নিচে কোনো মন্দির ছিল কী না। তিন বিচারপতি শুনানি শুরু করেন।

২০০৩ – ভারতের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ দাবি করে বাবরি মসজিদের নিচে মন্দিরের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। মুসলিম সংগঠনগুলো সেটি প্রত্যাখ্যান করে। সেপ্টেম্বরে এক আদালতের রায়ে বলা হয়, বাবরি মসজিদ ধ্বংস ও সহিংসতার জন্য সাত হিন্দু নেতাকে বিচারের সম্মুখীন হতে হবে। সেই সময় উপ প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এলকে আদভানি,তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।

২০০৪ – কংগ্রেস ক্ষমতায় আসার পরে উত্তর প্রদেশের এক আদালতের রায়ে বলা হয় আদভানির দায়মুক্তির বিষয়টি পুনরায় পর্যালোচনা করে দেখা হোক।

২০০৫ – সন্দেহভাজন জঙ্গিরা বিরোধপূর্ণ ভূমিতে হামলা চালায়। নিরাপত্তা বাহিনী ৫ জঙ্গিকে হত্যা করে,একজন অচিহ্নিত ব্যক্তিও নিহত হন।

২০০৯ – লিবারহ্যান কমিশনের প্রতিবেদন দাখিল করেন যেখানে মসজিদ ভাঙ্গার জন্য বিজেপি নেতাদের দায়ী করা হয়।

২০১০ – এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়ে বিরোধপূর্ণ ভূমিটি তিনভাগে ভাগ করা হয়, একভাগ হিন্দুমহাসভা,একভাগ ইসলামিক ওয়াকফ বোর্ড ও একভাগ নির্মোহী আখড়াকে দেয়া হয়। ডিসেম্বরে এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায় চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে ওয়াকফ বোর্ড ও অখিল ভারতীয় হিন্দু মহাসভা।

২০১১ – সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বলা হয়, এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায় বহাল থাকবে।

২০১৪ – নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন বিজেপি ক্ষমতায় আরোহণ করে।

২০১৫ – ভারতীয় হিন্দু পরিষদ রাম মন্দির তৈরি করতে দেশজুড়ে পাথর সংগ্রহ অভিযান শুরু করে। ছয়মাস পরে দুই ট্রাক পাথর সেখানে নিয়ে আসা হয়। মহন্ত নৃত্য গোপাল দাস দাবি করেন, মন্দির নির্মাণে সবুজ সংকেত দিয়েছে মোদী সরকার। অখিলেশ যাদবের নেতৃত্বাধীন উত্তর প্রদেশ সরকার ঘোষণা দেয় তারা রাম মন্দির তৈরির পাথর অযোধ্যায় প্রবেশ করতে দেবে না।

২০১৭,মার্চ – ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট বলে বাবরি মসজিদ ভাঙার দায়ে আদভানি সহ অন্যান্য হিন্দু নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রত্যাহার করা যাবে না। এই মামলা পুনরুজ্জীবিত করা যাবে।

২১ মার্চ,২০১৭ – সুপ্রিম কোর্ট বলে বিষয়টি সংবেদনশীল এবং আদালতের বাইরে এর সমাধান করতে হবে। দুই পক্ষকে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করার আহ্বান জানায় আদালত।

এপ্রিল ১৯,২০১৭ – বাবরি মসজিদ ভাঙ্গার ফৌজদারি ষড়যন্ত্রের অভিযোগে এলকে আদভানিসহ বিজেপি ২১ নেতার বিরুদ্ধে তদন্তের বিষয়ে সিবিআই’র আবেদন মঞ্জুর করে সুপ্রিমকোর্ট।

সবশেষে আশার বাণী হলো জনৈক হাজি মাহবুব আহমেদের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি এইচএল দত্ত নেতৃত্বাধীন একটি বেঞ্চ ২১ জনকে অভিযুক্ত করে দায়ের করা বাবরি মসজিদ ধ্বংসের মামলা লখনৌ সিবিআই’র বিশেষ আদালতের প্রতি সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ প্রদান করে বলা হয় যে আগামী দুই বছরের মধ্যে দীর্ঘ ২৫ বছরের সাম্প্রদায়িক এই মামলার নিষ্পত্তি করতে হবে।

তথ্যকণিকা :
১. https://bn.m.wikipedia.org/wiki/বাবরি_মসজিদ
২. https://m.facebook.com/muldharabd/posts/1348071965256123:0
৩. http://www.ittefaq.com.bd/world-news/2017/04/19/111355
৪. http://www.jaijaidinbd.com/…
৫. http://bdlive24.com/…/বাবরি-মসজিদ:-হিন্দু-মুসলিম-সমঝোতা-চায…

Hot this week

নীল শাড়ি রূপা আর এক হিমালয়ের হিমু

সেদিন হিমালয় থেকে হিমু এসেছিল। মো. মোস্তফা মুশফিক তালুকদার। মাথার উপর...

সিজিপিএ বনাম অভিজ্ঞতা — মাহফুজা সুলতানা

বন্ধু, তোমার সিজিপিএ আমায় ধার দিও। বিনিময়ে,আমার থেকে অভিজ্ঞতা নিও।...

‘দেবী’কথনঃ একটু খোলামেলাই!

জুবায়ের ইবনে কামাল আপনি কি দেবী সিনেমা নিয়ে আমার মতই...

শরৎকাল: কাশের দেশে যখন প্রকৃতি হাসে !

ইভান পাল || আজ কবিগুরুর একটা গান ভীষণ মনে পড়ছে--- "আজি...

মাওঃ সাদ সাহেবের যত ভ্রান্ত উক্তি

বেশ কিছুদিন যাবৎ মাওঃ সাদ সাহেবকে কেন্দ্র করে তাবলীগ...

বাংলাদেশ থেকে ১.৫ মিলিয়ন টন আম নিতে আগ্রহী চীন

চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার কেন্দুয়া ঘাসুড়া এলাকার একটি রপ্তানিযোগ্য আমবাগান...

‘স্টারলিংক‘-এর লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা

যুক্তরাষ্ট্রের এনজিএসও সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ‘স্টারলিংক‘-এর লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান...

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আরপিএল: সম্ভাবনা ও গুরুত্ব

আরপিএল বর্তমান বিশ্বে দক্ষ মানবসম্পদ গঠনের জন্য প্রথাগত শিক্ষার পাশাপাশি...

কালীগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে অভিভাবক সমাবেশ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী ‘নরুন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে’ শিক্ষার মানোন্নয়নের...

দৈনিক যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান

দৈনিক যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন ফিরে পেলেন বর্ষিয়ান সাংবাদিক শফিক রেহমান।...

ভারতের নাগপুরে হিন্দুত্ববাদীদের তাণ্ডব, কারফিউ জারি

ভারতের নাগপুরে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সমাধি সরানোর দাবিতে বিক্ষোভের...

বিয়ের কাজ সারলেন তালাত মাহমুদ রাফি

বিয়ে করেছেন সমন্বয়ক তালাত মাহমুদ রাফি। সোমবার (১৭ মার্চ)...

যুদ্ধ বন্ধে পুতিনের সাথে কথা বলবে ডোনাল্ড ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি আগামীকাল মঙ্গলবার রুশ...
spot_img

Related Articles

Popular Categories

spot_imgspot_img