ইমতু রাতিশ একাধারে কাজ করছেন নাটকে,বিজ্ঞাপনে, চলচ্চিত্রেও৷ প্রতিনিয়তই করছেন নানান অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা। ২০১৬ সালে বড় পর্দায় নাম লেখান এই অভিনেতা নার্গিস আক্তার পরিচালিত যৈবতি কন্যার মন ছবির মাধ্যমে। ২০১৯ সালে নিজের নতুন সিনেমা পার্টনারের কাজ শুরু করেন। এছাড়াও ভালবাসা দিবসে কিছু কাজ আসছে তার। বর্তমান ব্যস্ততা কি নিয়ে এই বিষয়ে কথোপকথন হয় তার সাথে…..
সীমান্ত: এখন ব্যস্ততা কি নিয়ে?
ইমতু রাতিশ: এখন তিনটা ওয়েব সিরিয়াল নিয়ে ব্যস্ত আছি তিনটার শুটিং ওই হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার বার্লিতে সিনে স্পট প্রযোজিত। দুইটা অনন্য মামুনের পরিচালনায় একটা জার্নি আরেকটা ধোকা আরেকটা সৈকত নাসিরের পরিচালনায় বেড বয়েজ।
সীমান্ত: ভালবাসা দিবসে আপনার কি কি কাজ পাবে দর্শকেরা?
ইমতু রাতিশ: ভালবাসা দিবসে বেশ কিছু নাটক করেছি যেহেতু আমি দেশের বাহিরে তাই কোন যোগাযোগ নেই কোথায় এন এয়ার হবে তা আমার জানা নেই কিন্তু দর্শক বেশ কিছু কাজ পাবে। এছাড়াও ভালবাসা দিবস উপলক্ষে বেশ কিছু টক’শো, গেইম শো তে দেখতে পাবে আমাকে।
সীমান্ত: পার্টনার ছবিতে আপনার চরিত্রটা কি?
ইমতু রাতিশ: পার্টনার ছবিতে আমি তানহা তাশমিয়ার বয়ফ্রেন্ড। এভাবেই এগিয়ে যায় গল্পটা। এককথায় বলা যায় ত্রিভুজ প্রেমের গল্প পার্টনার।
সীমান্ত: একজন অভিনেতা হিসেবে কাজ করার আগে কোন বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন?
ইমতু রাতিশ: আমি চরিত্রের চেয়ে গল্পের উপর বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি। যেহেতু আমি চরিত্রভিওিক শিল্পী সেহেতু সকল ধরনের চরিত্র তেই আমাকে অভিনয় করতে হবে সেহেতু গল্পের উপরই বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি আমি।
সীমান্ত: এখন কি শুধু বড় পর্দায় দেখা যাবে ইমতু রাতিশকে?
ইমতু রাতিশ: একজন শিল্পীর কোন গন্ডী থাকতে নেই। আমি আমার মেধাটা সবজায়গাতে দেখাতে চাই।
সীমান্ত: কোনটা বেশি চ্যালেঞ্জিং মডেলিং, অভিনয় নাকি উপস্থাপনা?
ইমতু রাতিশ: আমার কাছে তিনটা তিন রকমের চ্যালেঞ্জিং আমার মতে অভিনয়টা অনেকেই হয়তোবা করতে পারবে , মডেলিংটাও হয়তোবা অনেকে করতে পারবে কিন্তু উপস্থাপনা সকলে করতে পারবে নাহ কেননা অভিনয় কেউ একা করে নাহ একট টিম হয়ে অভিনয় করে কিন্তু একজন উপস্থাপককে পুরো মঞ্চকে একাই মাতিয়ে রাখতে হয় তাই আামর কাছক উপস্থাপনা খুবই চ্যালেঞ্জিং বলে মনে হয়।
সাক্ষাতাকর নিয়েছে: গোলাম মোর্শেদ সীমান্ত