মিডিয়ার পরিচিত মুখ মনোজ কুমার প্রামাণিক। ২০০৮ সালে পরিচালক হিসেবে মিডিয়ায় যাত্রা শুরু করেন। ২০১৪ সালে যুক্ত হন অভিনয়ের সাথে। এখন নিয়মিতই অভিনয় করছেন নাটক, বিজ্ঞাপন, চলচ্চিত্রে। গ্রামীণফোনের বিজ্ঞাপন চিত্র দিয়ে প্রথম টিভির পর্দায় মুখ দেখান তিনি। বিয়ের দাওয়াত রইল, আমি যে কে তোমার, আজ আমার পালা, নীরার নীল আকাশ, শহরে নতুন গান, কথা হবে তো, ফুল ফোটানোর খেলা নাটকগুলোতে অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন দর্শক মহলে। সামনে ভালোবাসা দিবসে এখন ব্যস্ততা কি নিয়ে তা নিয়ে কথোপকথন হয় তার সাথে………
সীমান্ত: এই মুহূর্তে যে কাজগুলো করছেন সেগুলো বলতেন যদি?
মনোজ কুমার: ভালোবাসা দিবসের কয়েকটা নাটক।তারমধ্যে ক্লোজ আপ কাছে আসার গল্পও আছে এছাড়া দুইটা ফিল্মের প্রস্তুতি।
সীমান্ত: ভালোবাসা দিবসে দর্শকেরা আপনার কি কি কাজ পাবে?
মনোজ কুমার: ক্লোজ আপ কাছে আসার গল্প, একটি ওয়েব সিরিজ ও কয়েকটা নাটক।
সীমান্ত: একজন অভিনেতা হিসেবে আপনি একটি কাজ করার আগে কোন বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েন থাকেন?
মনোজ কুমার: গল্পটা ভাল হতে হবে, পরিকল্পনা সুষ্ঠু থাকা চাই,প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় চাই। চরিত্রে নতুনত্বকে প্রাধান্য দেই৷
সীমান্ত: কোনটা বেশি কঠিন শিক্ষকতা নাকি অভিনয়?
মনোজ কুমার: কোনটাই কঠিন না,আবার দুইটাই। প্রাণ থেকে কাজ করলে সবই সহজ৷
সীমান্ত: নাটক,বিজ্ঞাপন, চলচ্চিত্র সবখানেই আপনি অভিনয় করেছেন। কোনটা আপনার বেশি চ্যালেঞ্জিং বলে মনে হয়?
মনোজ কুমার: অভিনয় সবখানেই সমান চ্যালেঞ্জিং। চরিত্র কেমন তার ওপরে নির্ভর করে।
সীমান্ত: ইদানিং পরিচালকরা প্রচুর ওয়েব ফিল্ম নির্মাণ করছেন। একজন অভিনেতা হিসেবে আপনি এই জায়গাটিকে কতটুকু ইতিবাচক বলে মনে করেন?
মনোজ কুমার: যুগে যুগে মিডিয়ার পরিবর্তন হবে এটাই স্বাভাবিক। ওয়েব এখন সকলের নাগালে এবং এর মোবিলিটির কারণে এটি খুবই ইতিবাচক।
সীমান্ত: গত বছর ” ক্লোজআপ কাছে আসার গল্প ” প্রোজেক্টের শহরে নতুন গানে অভিনয় করেছিলেন। এবারও যদি সুযোগ আসে অভিনয় করবেন কি?
মনোজ কুমার: অবশ্যই। এবারও করছি।
সীমান্ত: ভবিষ্যত পরিকল্পনা কী?
মনোজ কুমার: ভবিষ্যতের কোন পরিকল্পনা নেই। যেসব কাজ করি আমৃত্যু তা করে যেতে চাই।
সাক্ষাৎকার নিয়েছেঃ গোলাম মোর্শেদ সীমান্ত