Sunday, April 27, 2025
34 C
Dhaka

অপেক্ষা

নাহিদ আহসান ||

‘ তুই আর কতো খাবি বল তো!সারাদিন ই খেতেই থাকিস,একটু কম খা’, আম্মা চিল্লাচ্ছে ছোট বোনের উপর। বাইরের উঠোন থেকে সেই চিৎকার শুনে হঠাৎ মনে পড়লো আজ তো কিছু খাইনি সারাদিন।সকাল এ খাইনি,দুপুর গড়িয়ে বিকেল হলো বাড়ির পাশের বড় বকুল ফুল গাছের ডালে বসেই।এরপর চারিদিকে কেমন এক স্তব্ধ আর্তনাদ ভেঙে ঝিঝি পোকার ডাক শুনতে পেয়ে মনে পড়লো সন্ধ্যা হয়ে গেছে।হাতমুখ ধুয়ে কোনোরকম একটু পড়তে বসেছিলাম,পড়ায় মন বসলো না কেন জানি।হয়তো মন অন্য কোথাও ঘুড়ে বেড়াচ্ছিলো!কে জানে,কি যে করে না এই মনটা! কিছু ভাল্লাগছিলো নাহ,এরপর এইযে উঠোনে বসা।আম্মার চিৎকার শুনে অপলক দৃষ্টিতে বাশঝাড়ের উপরে চাঁদের দিক থেকে মুখ ঘুড়িয়ে ঘরে তাকালাম।কি জানি নিয়ে রেগেছে আবার পিচ্চিটার উপর।ঘড়ি দেখলাম হাতের,রাত তখন সাড়ে দশটা।সময় দেখে বুকের বাঁ পাশে
হঠাৎ করেই একটু চাপ অনুভব করলাম,একটা শীতল বাতাস যেন বয়ে গেলো আমার উপর দিয়ে।হঠাৎ খেয়াল করলাম ঝিঝিরা সব চুপ হয়ে গেলো।ঘর থেকে আম্মারও আওয়াজ নেই।চারিদিকে যেন আমার ভেতরকার পুরো কষ্টটা বের হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে,তাই হয়তো পুরো প্রকৃতিই আলগোছে হারিয়ে গেলো নিস্তব্ধতায়।ভীষণ অভিমান করে চাঁদটাও আড়াল হয়েছে ততোক্ষনে মেঘের মায়ায়।

 

*
প্রত্যাশার সঙ্গে কথা হয়না মাস খানেক হলো। সে হয়তো বেশ ভালোই আছে। কি জানি,খবরই তো নিতে পারি নাহ।মনে পড়লো হঠাৎ,তার খবর, মানে এই আরকি তার পুরোটা খবরের পত্রিকা যেন ছিলাম আমি। তার প্রতিটা মুহূর্তের নিঃশ্বাস ছিলাম আমি।একটা সময় ছিলো,২৪ টা ঘন্টা ওর সাথে কথা না বলে কাটতো নাহ,একটু না একটু কথা হবেই,হতেই হবে।এমন ছিলাম আমরা।আর এখন?মাস পেরিয়ে যাচ্ছে।
ওহ,দুঃখিত।বল্লামই তো নাহ, প্রত্যাশা আবার কে?
প্রত্যাশা একটা মানুষ।জীবন থেকে পাওয়া একটা মানুষ।একটা সঙ্গী,মন খারাপের।একটা সাথী,আঁধার রাতের পথ চলার।
একটা অপেক্ষা,পুরো জীবনের।
একটা স্বপ্ন,পুরোটা বাস্তবতার।
জীবনে হঠাৎ করেই প্রত্যাশার আগমন,নিছক সাধারণ ভাবেই।কিন্তু অল্প কিছু সময়ের জন্য জীবনে আসা এ মানুষগুলো কখনোই সাধারণ থাকে নাহ। এক একটা মুহূর্তের সঙ্গীতে পরিণত হয়ে উঠে খুউব হঠাৎ করেই প্রিয় হয়ে উঠা এ মানুষগুলা,জেনে বুঝেই,নাহ,মনের অজান্তেই হয়তো।তবে তারা জীবনের একটা মানুষ হয়ে উঠে,যেই মানুষটার জন্য আমরা আমাদের এক একটা দেখা অদেখা প্রতিটা স্বপ্নকে পরিবর্তন করতে পারি,এক একটা স্বপ্নকে।

 

*
বাড়ি থেকে একটু দূরের বিলের পাড়ে একটা বেঞ্চিতে বসে এক গোধূলিবেলায় তার চোখে চোখ রেখে জানতে চেয়েছিলাম, তোকে খুউব করে খেয়াল রাখার অধিকারটা দিবি?
সে যেন লজ্জায় মুখটা অন্য পাশে ঘুড়িয়ে নিলো, হঠাৎ ফিরে তাকিয়ে বললো,’ কতোটুকু খেয়াল রাখতে পারবা,হুম?আমার খেয়াল কেউ রাখতে পারবে নাহ,আমি যেই পাগল,সাথে যে থাকবে সবার আগে পাগল হবে।’
মুখ থেকে হাসিটা যেন সরে গেলো আমার,সে পরোক্ষনেই বললো,’ আচ্ছা আচ্ছা রাইখো খেয়াল।’
‘দেখ,সূর্যটা কেমন লাল হয়ে গেলো।’
‘হ্যাঁ,এইরকম দৃশ্য দেখার সৌভাগ্য কয়জনের হয়!’
‘ তোর সাথে দেখার সৌভাগ্য তো আমারই হবে,অন্য কারো না।’
‘দেখো অভি,আমি শুধু তোমার বন্ধু,এভাবে বইলো নাহ,আচ্ছা আমি যাই বাসায়।’,বলেই দৌড় দিয়ে উঁচু মাঠ পেরিয়ে দক্ষিনা বাতাসের সাথে কই যেন মিলিয়ে গেলো।সেদিন কেমন জানি লেগেছিলো আমার,সেদিন কেন জানি বিলের পাড়ে বয়ে চলা বাতাসে চোখের জলগুলো ক্রমাগতো শুকিয়ে চলি।খুউব করে কেঁদেছিলাম অইদিন,খুউব করে।অইদিনের আগে কবে শেষ কান্না করেছিলাম মনে নেই।
হ্যাঁ,প্রত্যাশা আমার বন্ধু।তবে সে আমার বন্ধুর চেয়েও অনেক বেশি কিছু।মাঝে মাঝে মনে হয় পৃথিবীর সবচাইতে দামী বস্তু ও।বন্ধুত্ব অনেকদিনের,সময় অনেক কেটেছে একসাথে।কতো বিকেল যে এই বিলের পাড়ে বসে কাটিয়েছি,হিসেব নেই।তবুও এই বড্ড অভিমানীটা কেন যে কিছুতেই বুঝাতে পারে নাহ সে আমায় কতো পছন্দ করে!
হয়তো করে নাহ,তাই হয়তো।

 

*
গ্রামে মেলা বসেছে,বাজারে সন্ধ্যার পর লোকে গমগম করছে।আমি একবার ঘুড়ে এসেছি একাই।উঠোনে বসে আছি,হঠাৎ শুনি,’এই অভি!অভি..’
তাকিয়ে দেখি প্রত্যাশা।
-এই রাতে এখানে কি করো?
-আরেহ,সব পরে বলবো,চলো ঘুড়বো আজকে অনেকক্ষন।
-এই রাতে কি করে বের হলা?
-বাসার সবাই মেলায় গিয়েছে,আমি বলেছি আমি খালার বাসায় যাবো,বলে বের হয়ে এসে পড়ছি।কেন জানি ভালো না মনটা,খারাপ একটু,তাই চলে এলাম।
-হাহা,চলো একজায়গায় নিয়ে যাই।
ওকে নিয়ে সেদিন অনেকটা দূরে, একটা অন্য গ্রামের ধারে নিয়ে এসেছিলাম।খোলা মাঠ,যতোদূর চোখ যায় অন্ধকারের মায়ায় ডুবন্ত সেসব মাঠ।মাথার উপরে চাঁদটা সাদা থেকে নীল নীল লাগছে কেন জানি।সামনে থাকা মাঠের উপর হঠাৎ চোখ গেলো এবং দুজনেই থমকে গেলাম।
প্রায় শতোসহস্র জোনাকিপোকা। একটু দূরেই সবগুলো,না না অনেকটা দূরে,না না সে তো অনেক দূরে।আবার মনে হয় এই বুঝি সাম্নেই।
কিছুই বুঝলাম না দুজন,শুধু অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে অনেকটা সময় কাটিয়ে দিলাম একসাথে।
এতোটা সুন্দর সময় হয়তো আমি আর কখনো নিজ স্বপ্নেও বানাতে পারবো নাহ।এই নির্জনতায় নিঃশব্দে একত্রে পথ চলার জন্য সবার কাছে প্রত্যাশা যে থাকে নাহ।প্রত্যাশারা কেন জানি একটা জীবনেই আসে,একবারই আসে।প্রত্যাশার প্রত্যেকটা নিঃসঙ্গ মুহূর্তে সঙ্গীর অবস্থান দিয়ে আমার মনে যেই প্রত্যাশার জন্ম দিয়েছিলো তা তো সেই ফাল্গুনের এক তারিখেই কবর দিয়েছিলাম।

 

*
পহেলা ফাল্গুন,গতোকাল বিকেলে দেয়া কথা অনুযায়ী প্রত্যাশা নীল শাড়ি পড়ে বিলের ধারে উঁচু মাঠটায় এসে দাঁড়িয়েছে। পেছনে তার দিগন্ত বিস্তৃত সরিষাফুলের গাছ।ফুলগুলো যেন তার অস্তিত্ব অনুভব করে সতেজতায় পূর্ণতা পেয়েছে।আমি এসেছিলাম নীল পাঞ্জাবিটা পড়ে।হঠাৎ করেই আকাশটা একটু রাগ করে বসলো কেন জানি।উপরে চেয়ে দেখলাম মেঘলা হয়ে উঠেছে।কিন্তু আমরা যে অনেক গল্প করবো প্ল্যান করেছিলাম।
তবুও,আমি তখন প্রত্যাশাকে কিছু অব্যক্ত শব্দের উপন্যাস শোনাই।প্রত্যাশাকে শোনাই কিছু না বলা গল্পের ভাবার্থ,প্রত্যাশাকে শোনাই একটা সাজানো স্বপ্নের গল্প।
প্রত্যাশাকে শোনাই একটা জীবনের পুরোটা অপেক্ষায় শুধু একসাথে গোধূলিবেলায় সূর্যাস্ত দেখার গল্প।সেদিন এই জীবনের কাছে অনেকটা নীচু হয়ে একটা হাত চেয়েছিলাম,যেই হাতটা ধরে পারি দিতাম সকল আঁধার রাতের পথ।যেই হাতটা ধরে দিগন্ত বিস্তৃত এই সরিষা ফুলের মাঝে হারিয়ে যেতাম।যেই হাতটা ধরে পার করে দিতাম একটা জীবন অনেকটা বেহিসেবেই।কিন্তু সেদিন বিকেলে আর রূপকথা লিখা হলো নাহ।প্রিয় এক রঙের দুটো ঘুড়ি ছিড়ে পড়ে গেলো নীচে।সেদিন বিকেলে আর সূর্য ডোবে নি,ভীষণ কষ্ট পেয়ে হারিয়েই গিয়েছিলো।সেদিন ও চলে যায়,আমার শতোকোটি অনুভূতি মোড়ানো কিছু কথা ও শুনেই চলে যায়।শুধু বলে যায়,
‘অভি,আমাকে ক্ষমা করে দিও।’বলেই সে যেন মিলিয়ে যায় কোথাও।আকাশটা ভীষণ রেগে গিয়ে কান্না করে দেয়।অঝোর ধারায় বৃষ্টি পড়েছিলো কেন জানি সেদিন।কতো সময় যে বেরঙিন আকাশের নীচে বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে পাগলের মতো কেঁদেছি,সে সত্যিই কেউ দেখে নি,কেউ নাহ।সেদিন একটা গল্প অপূর্ণতায় ই পূর্ণতা পেয়েছিলো।বাস্তবতাকে আরেকটা বার অপরাধী বানিয়ে সেদিন শতো শতো স্বপ্ন আত্মহত্যা করেছিলো!কোন মায়ায় জড়িয়ে যেন এ দেহটা সেদিন আত্মহত্যা করে নি।

 

*
প্রত্যাশার সঙ্গে কতো লক্ষ মুহূর্ত পার করেছি জানি নাহ।
কোন দিন প্রত্যাশার সাথে কথা বলা বাদ গিয়েছে তাও জানি নাহ।শুধু জানি,
প্রত্যাশা আমায় ভালোবাসতো।ও শুধু বলতে পারে নি।কারনগুলোও জানতাম।এইযে কারণ,হ্যাঁ কারনটা তুই বাস্তবতায় বাস করছিস!
প্রত্যাশারা স্বপ্নের মতো করে আসে,স্বপ্নের মতো করে সবসময় থাকে কিন্তু একসময় পর করে দিয়ে বাস্তবতার নিকট হার মানে।কিছু অভাগা মানুষ তাদের পায়,পৃথিবীতে সত্য ভালোবাসার উদাহরণ তৈরী করার জন্য।অভির মতো মানুষের জন্মই হয় হয়তো এসব সয়ে একটা অপেক্ষার পুরোটা জীবন একটা গল্প হয়ে বেঁচে থাকতে,যেই গল্পটা আসলেই পরে আর বলা যায় না।এক গভীর কষ্ট লুকায়িত থাকে তো,তাই হয়তো।কিন্তু এই বসুন্ধরায় তো কোথাউ না কোথাউ সত্য স্বপ্নগুলো পূর্ণতা পেয়েছে,পেয়েছে না?
কিন্তু এই অভি-প্রত্যাশার গল্প কখনোই পূর্ণতা পায় নাহ,কখনোই নাহ।জীবন এমন নিষ্ঠুর থাকে যে গল্পটা পূর্ণতা দেয়ার অবকাশও দেয়না।

 

*
ফাল্গুনের বিশ তারিখ,
প্রচন্ড মন খারাপ করে গোধূলিলগ্নে বিলের ধারে অই বেঞ্চিটায় বসে ছিলাম।হঠাৎ পেছন থেকে,’অই অভি!’
তাকিয়ে দেখলাম বন্ধু তামিম দাঁড়িয়ে আছে।কিছু জিজ্ঞেস করার আগেই সে দৌড়ে এসে জড়িয়ে ধরে বলেছিলো,’প্রত্যাশার ব্রেইন ক্যাশ ন্সার ছিলো,আজ সকালে… ‘
আমার এরপরের কিছু মনে নেই।কিছু নাহ।সত্যিই নাহ।
আজ মাস পেরিয়েছে অইদিনের।এই এক মাসের কোনো স্মৃতি আমার মনে নেই।
আমি প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠি,যুদ্ধ করার জন্য এই মৃত আত্মা নিয়ে বেঁচে থাকতে।প্রতিদিন ঘুমাতে যাই এক অপূর্ণ স্বপ্নকে কবর দিয়ে।আবার উঠি পরেরদিন জেগে থেকে হারিয়ে ফেলা অনুভূতিগুলোকে সান্ত্বনা দিতে,’এই প্রকৃতির অনেক গল্পই অপূর্ণ থাকে।’জানেন?
আমি শেষ কবে খেয়েছি তাও ঠিক মনে নেই।বাসায়,সমাজে সবাই ভেবেই নিয়েছে আমি বখে গিয়েছি।আব্বা,আম্মা বাসায় কথা বলা ছেড়ে দিয়েছে।আমি,আমার শহরের আজ একলা বাসিন্দা।যেই মেয়েটা চোখের কাজলে মায়া রেখে চলতো সে আজ আমায় ভালো থাকার শুভকামনা জানিয়ে ওপারে গেলো বহুদিন!
আমি আজও বেঁচে আছি,প্রত্যেকটা গোধূলিলগ্ন বিলের ঠিক ঐ পাড়ের বাগানের পাশে,বেড়া দিয়ে ঘেরাও করা কবরটার পাশে বসে,প্রত্যেকটা গোধূলিলগ্ন।শতোরঙা স্বপ্নের ভীড়ে কখন যে জীবন ধূসর হয়ে যায়,কেউ বলতে পারে নাহ,কেউ নাহ।বিষণ্ণ বিকেলগুলো সেইসব জীবনে শুধু গাছের পাতা ঝড়িয়ে দেবার জন্যেই আসে,আর আসে জীবন থেকে প্রত্যাশাগুলোকে উঠিয়ে নেবার জন্য।তবুও তো বেঁচে থাকে অভিরা,অইযে বুকের বাঁ পাশটায় ডিবডিব করতে থাকা প্রত্যাশার শ্বাস নিয়ে।বেঁচে থাকে তারা,না বেঁচে থাকার মতোই। “
এক দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে ডায়েরী পড়া থামিয়ে চোখের জল মুছলেন রহমতুল্লাহ আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের আব্দুল্লাহ স্যার।
চোখের পানি মুছতে মুছতে আবীর আর সাকিব বলে উঠলো,’স্যার,ডায়েরীটা কই পেলেন?অভি কি এখনও বেঁচে আছে?’
একটু খিলখিল করে হেসে স্যার জবাব দিলেন,’আমি আব্দুল্লাহ আল অভি।’

 

*
ইনি আমাদের বাংলা স্যার, বয়স বেশি না,তবুও অনেক হয়েছে।স্যারকে কখনো জিজ্ঞেস করার সাহস পাইনি,’স্যার,ম্যামকে দেখি নাই যে কখনো?’
আসলে স্যার বিয়ে করে নি।
আজই জানলাম।কৌতুহল এ মন জিজ্ঞেস করে বসলো,
‘কেন স্যার?’
অভি স্যার জবাব দিলো,’তোর অই প্রত্যাশা ম্যামের সাথে জমানো স্মৃতিগুলা কষ্ট পাবে রে বোকা!বুঝবি নাহ।যা যা, আজ আর গল্প শোনাবো নাহ,বাসায় যাহ।’

Hot this week

নীল শাড়ি রূপা আর এক হিমালয়ের হিমু

সেদিন হিমালয় থেকে হিমু এসেছিল। মো. মোস্তফা মুশফিক তালুকদার। মাথার উপর...

সিজিপিএ বনাম অভিজ্ঞতা — মাহফুজা সুলতানা

বন্ধু, তোমার সিজিপিএ আমায় ধার দিও। বিনিময়ে,আমার থেকে অভিজ্ঞতা নিও।...

‘দেবী’কথনঃ একটু খোলামেলাই!

জুবায়ের ইবনে কামাল আপনি কি দেবী সিনেমা নিয়ে আমার মতই...

শরৎকাল: কাশের দেশে যখন প্রকৃতি হাসে !

ইভান পাল || আজ কবিগুরুর একটা গান ভীষণ মনে পড়ছে--- "আজি...

মাওঃ সাদ সাহেবের যত ভ্রান্ত উক্তি

বেশ কিছুদিন যাবৎ মাওঃ সাদ সাহেবকে কেন্দ্র করে তাবলীগ...

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আরপিএল: সম্ভাবনা ও গুরুত্ব

আরপিএল বর্তমান বিশ্বে দক্ষ মানবসম্পদ গঠনের জন্য প্রথাগত শিক্ষার পাশাপাশি...

কালীগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে অভিভাবক সমাবেশ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী ‘নরুন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে’ শিক্ষার মানোন্নয়নের...

দৈনিক যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান

দৈনিক যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন ফিরে পেলেন বর্ষিয়ান সাংবাদিক শফিক রেহমান।...

বিয়ের কাজ সারলেন তালাত মাহমুদ রাফি

বিয়ে করেছেন সমন্বয়ক তালাত মাহমুদ রাফি। সোমবার (১৭ মার্চ)...

যুদ্ধ বন্ধে পুতিনের সাথে কথা বলবে ডোনাল্ড ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি আগামীকাল মঙ্গলবার রুশ...

সিআইডি প্রধান হলেন গাজী জসীম

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন...

দেশের মাটিতে পা রাখলেন হামজা চৌধুরী

অবশেষে অপেক্ষার প্রহর শেষ হলো। দেশের মাটিতে পা রাখলেন...

পিরোজপুরে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে পিতা-পুত্র আটক

পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে সপ্তম শ্রেণির এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে জোর করে...
spot_img

Related Articles

Popular Categories

spot_imgspot_img