Monday, April 28, 2025
28 C
Dhaka

২০১৮-১৯ অর্থবছর বাজেটঃ বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার গল্প

রাশেদুল ইসলাম

“সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ” এই শিরোনামে গত ১লা জুলাই হতে শুরু হয়ে গেলো ২০১৮-১৯ সালের অর্থবছর। একজন বিবিএ এর ছাত্র ও দেশের সচেতন তরুণ হিসেবে বাজেট নিয়ে চিন্তাভাবনা করার অধিকার আমারও আছে। আর সেই অধিকারের রেশ ধরে আমি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান দিয়ে ব্যক্তিগত মতামতের মাধ্যমে আজ আপনাদের চলতি বাজেট নিয়ে আদ্যোপান্ত জানাতে চাই।

বাজেট শব্দটি বলতে সীমার ভেতর থেকে কিছু সম্পাদন করাকে বোঝায়। ফরাসি শব্দ Boudegtte থেকে Budget শব্দের উৎপত্তি। আধুনিক বাজেটের প্রবর্তক স্যার জেমস উইলসন। স্বাধীন বাংলাদেশে অর্থমন্ত্রী হিসেবে প্রথম বাজেট পেশ করেন তাজউদ্দীন আহমেদ। সে সূত্র ধরে আমরা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বাজেটের জনক হিসেবে অনস্বীকার্যভাবে তাজউদ্দিন আহমেদের নাম করতেই পারি।

পৃথিবীর নানা দেশে নানা ভাবে অর্থবছর হিসাব করা হয় সেসব দেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও পারিপার্শ্বিক অবস্থাভেদে। যেমন আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এপ্রিল হতে মার্চ, যুক্তরাষ্ট্রে জুলাই হতে জুন। ঠিক একইভাবে আমাদের দেশের পারিপার্শ্বিকতা বিবেচনায় অর্থবছর জুলাই হতে জুন মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে।

সাধারণত বাজেট ২ ধরনের হয়ে থাকে। যা হলো সুষম বাজেট ও অসম বাজেট। অসম বাজেটকে আবার উদ্বৃত্ত ও ঘাটতি বাজেট দুইভাগে ভাগ করা হয়। ব্যয়ের চেয়ে আয় বেশি হলে তাকে উদ্বৃত্ত বাজেট ও আয়ের চেয়ে বেশি ব্যয় বেশি হলে তা ঘাটতি বাজেট। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, বাংলাদেশের এখন পর্যন্ত ঘোষিত সব বাজেটই ঘাটতি বাজেট। সাধারণত দেশীয় অর্থনৈতিকচক্রকে গতিশীল, উন্নত ও দেশের আপামর জনসাধারণের কল্যাণ সাধন করতেই বাংলাদেশ সরকার এমন বাজেট ঘোষণা পাস করে। আর এবছরও তার ব্যত্যয় ঘটেনি।

আগেই বলেছি স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে প্রথম ১৯৭২ সালে ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরের জন্য বাজেট পেশ করেন তৎকালীন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ। সেই সূত্র ধরে তাকে প্রথম বাজেট উত্থাপনকারী কিংবা বাজেট পেশের জনক দু’টোই বলা চলে। তার সময়কার বাজেট ছিলো ৭৮৬ কোটি টাকা। আর ঠিক তার ৪৬ বছর পর বর্তমান সরকারের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত তার চেয়ে ৫৯১ গুণ বেশি অর্থাৎ ৪ কোটি ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা বাজেট উত্থাপন করেন। এই বাজেটের মাধ্যমে অর্থমন্ত্রী দু’টি বিরল রেকর্ডের অধিকারী হলেন। এক, তিনিই প্রথম অর্থমন্ত্রী হিসেবে টানা ১০ বার বাজেট উত্থাপনের দায়িত্ব পালন করেন ও দুই, আগামী নির্বাচনের আগে দেশের সর্বশেষ বৃহত্তম বাজেট পেশের দাবীদারও তিনি। অবশ্য বর্তমান অর্থমন্ত্রী এখন প্রয়াত এম সাইফুর রহমানের কাতারে। এম সাইফুর রহমান সর্বোচ্চ ১২ বার বাজেট উত্থাপনের সুযোগ পেয়েছিলেন ঠিক একইভাবে সামনের জাতীয় নির্বাচন ও পারিপার্শ্বিকতা বিবেচনায় বর্তমান অর্থমন্ত্রীও ১২ বার সুযোগ পেয়েছেন। হয়তো অর্থমন্ত্রী রেকর্ড ভাংতে না পারাতে একটু আধটু অখুশিও হতে পারেন। এছাড়া জাতীয় সংসদে টানা ৬টি বাজেট অধিবেশনে সভাপতিত্ব করার বিরল রেকর্ড গড়েছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে সকল শ্রেণির মানুষকে খুশি করার এক চেষ্টা চালানো হয়েছে বর্তমান বাজেটে যা একপ্রকার টাকা দিয়ে ভোট কেনার মতোই অবস্থা। যেমন: এবারের বাজেটে নতুন কোন কর প্রস্তাব করেননি অর্থমন্ত্রী। বাজেটে শুল্কহার পরিবর্তনের ফলে কিছু পণ্যের দামের পরিবর্তন ঘটবে বরাবরের মতো। করমুক্ত আয়সীমা ২ লাখ ৫০ হাজার। করপোরেট ট্যাক্স কমতে পারে ২.৫ শতাংশের মতো। কম প্রয়োজনীয় ও বিলাস দ্রব্যের আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। প্লাস্টিক পণ্যের ওপর ৫ শতাংশ শুল্ক প্রস্তাব করা হয়েছে। সিগারেট ও বিড়ির শিল্পে কাগজের ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশের প্রস্তাব করা হয়েছে। বাজেটে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি সম্প্রসারিত করা হয়েছে। সুবিধাভোগীর সংখ্যা প্রায় ১ কোটি হবে, ভাতা ও কিছু কিছু ক্ষেত্রে বাড়ানো হয়েছে। এক হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির আওতায় আসবে। মুক্তিযোদ্ধাদের বৈশাখী বোনাস ছাড়াও বিজয় উৎসব বোনাসের প্রস্তাব করা হয়েছে। রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন প্রকল্পে বরাদ্দ রাখা হয়েছে। ব্যাংকগুলির মূলধন ঘাটতি মেটাতে সহায়তার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী ব্যাংক কমিশন গঠনের কথাও বলেছেন বাজেট বক্তৃতায়। সরকারি কর্মচারীদের বাড়ি তৈরিতে স্বল্পসুদে ঋণ দেয়া হবে। বাজেটে দেশীয় শিল্পের সুরক্ষায় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলা হয়েছে। দেশে উৎপাদিত হয় এমন পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করা হবে। দেশীয়ভাবে তৈরি কিছু পণ্যে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। ভ্যাট ফাঁকিরোধে ইসিআর বাধ্যতামূলক করতে হবে। কৃষি জমি বেচাকেনায় ভ্যাট থাকবেনা, মাঝারি ফ্ল্যাটে ভ্যাট হ্রাস করার প্রস্তাব করা হয়েছে। বিশ্লেষকরা এইসব কর্মসূচীকেই ইঙ্গিত করে বলছেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে সবাইকে খুশি রাখার চেষ্টা হয়েছে।

সংসদে পাস হওয়া ৫ লাখ ৭১ হাজার ৮৩৩ কোটি ৮২ লাখ ৯২ হাজার টাকা ব্যয় বরাদ্দের নির্দিষ্টকরণ বিলটিই মূলত গ্রস বাজেট। বিভিন্ন দাতা সংস্থা ও অন্যান্য খাতে বাজেটে সরকারের অর্থ বরাদ্দের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু এই অর্থ কখনও ব্যয় হয় না। যা বাজেটের আয়-ব্যয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে হিসাব মেলানো হয়। এই বাধ্যবাধকতার কারণে এবারের বাজেটেও ১ লাখ ৪৬ হাজার ১৪৭ কোটি ৬২ লাখ ৯৫ হাজার টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ রাখা হয়েছে। যা ব্যয় হবে না। অর্থমন্ত্রী গত ৭ জুন জাতীয় সংসদে যে ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার বাজেট উত্থাপন করেছেন, সেটাই ব্যয় হবে। সেটাই আগামী অর্থবছরের নিট বাজেট।

স্বাধীনতা-উত্তর বাজেটের ৫৯১ গুণ বেশি বাজেট পেশ হলেও দেশের বর্তমান অবস্থান খুবই নাজুক। যে লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে বাংলাদেশ যাত্রা শুরু করেছিলো তা আজও কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌছায়নি। যদিও কাগজে কলমে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে পদার্পন করেছে তথাপি বাংলাদেশের জনসাধারণের জীবনধারণের অবস্থা পরিবর্তন হয়নি মোটেও। গুটিকয়েক ধনকুবেরের সম্পদ দিয়ে মাপা পুরো দেশের সার্বিক অবস্থা কখনোই তুলে ধরা যায় না। অবশ্য বাংলাদেশ এখন শিক্ষা, বিজ্ঞান ও উন্নয়নে অনুন্নত দেশগুলোর কাছে রোল মডেল হিসেবে পরিগণিত। সমুদ্র বিজয়, মহাকাশে স্যাটেলাইট স্থাপন এসব অর্জনে এগিয়ে থাকলে জনগণের মৌলিক চাহিদা অর্জনে এখনো পিছিয়ে।

এবারের অর্থবছরে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে জনপ্রশাসন খাতে যা মোট বাজেটের ১৮ শতাংশ। এরপরই গুরুত্ব দেয়া হয়েছে শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে যার পরিমাণ ১৪.৬ শতাংশ। একজন শিক্ষার্থীর কাছে এটি খুবই দুঃসংবাদ বটে। ছোটবেলায় পড়েছিলাম

“শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড”

কিন্তু চলতি বাজেটে সে মেরুদণ্ডকে ভেঙ্গে জোর প্রচেষ্টা চলছে বলে আমার ব্যক্তিগত মতামত। শিক্ষা ও প্রযুক্তির অগ্রগতি হলেই তবে দেশ এগিয়ে যাবে যা সকল বাজেট বিশ্লেষকদের অভিমত। কৌটা সংস্কার আন্দোলন হতে কৌটা সংস্কারের কথা বলা হলেও তার বিন্দুমাত্র প্রতিফলিত হয়নি। স্বাভাবিকভাবেই এই বাজেটকে তাই শিক্ষা ও প্রযুক্তি নির্ভর হয়নি এটা বলা চলে।

এবারের বাজেটে ভ্যাটের স্তর ৯ থেকে কমিয়ে ৫ এ আনা হয়। বিভিন্ন সেবা ও পণ্যের উপর করের হার বেড়েছে যা মোটেই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সুখের সংবাদ হবে বলে মনে হয় না। অবশ্য এই অর্থবছরে প্রতিটি বিভাগে পর্যায়ক্রমে একটি করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া অংশে দ্বিতীয় পদ্মা সেতু, সরকারি চাকুরীজীবীদের পাশাপাশি বেসরকারি চাকুরীজীবীদের পেনশনের ব্যবস্থা ও নতুন আরো ১,০০০ বিদ্যালয় স্থাপনের মতো বেশ কিছু পরিকল্পনার কথা তুলে ধরা হয়। সামাজিক সুরক্ষা খাতের আওতায় রোহিঙ্গাদের জন্যও বরাদ্দ রাখা হয় ৪০০ কোটি টাকা।

এবার আপনাদের সুবিধার জন্য তুলে ধরছি বাংলাদেশের ৪৮তম বাজেট তথা বর্তমান বিশ্বের সর্ববৃহৎ বাজেট বক্তৃতার (১৫৬ পৃষ্ঠা) সারাংশঃ

বাজেট:
বাজেটের আকার: ৪,৬৪,৫৭৩ কোটি টাকা
মোট আয়: ৩,৪৩,৩৩১ কোটি টাকা (অনুদান সহ)
মোট ব্যয়: ৪,৬৪,৫৭৩ কোটি টাকা
ঘাটতি: ১,২১,২৪২ কোটি টাকা
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (ADP) বরাদ্ধ: ১,৭৩,০০০ কোটি টাকা
মোট জিডিপি: ২৫,৩৭,৮৪৯ কোটি টাকা
মাথাপিছু জিডিপি: ১,৩৬,৭৮৬ টাকা
জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার: ৭.৮%
মূল্যস্ফীতির হার: ৫.৬%
মাথাপিছু আয়: ১৭৫২ মার্কিন ডলার বা ১,৪২,৮৬২ টাকা (১ ডলার = ৮১.৫৩ টাকা হিসাবে)
সবচেয়ে বেশি বাজেট বরাদ্দ জনপ্রশাসন খাতে ৬৭,৯৪৪ কোটি যা মোট বাজেটের ১৮%।

বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নুন আনতে পান্তা ফুরোয় অবস্থা সত্ত্বেও যখন বলা হয় মাথাপিছু আয় দেড়লক্ষ টাকার কাছাকাছি তখন স্বাভাবিকই অট্টহাসির উদ্ভব হয়। রাস্তায় অনাহারে পড়ে থাকা, রোদ-বৃষ্টি ভিজে মানুষগুলোর মৌলিক চাহিদাও যেখানে ডুমুরের ফল তখন এই বাজেটকে যতই জনকল্যাণমুখী বলা হবে ততই তা হাস্যকর হবে। দল-মত-বর্ণ নির্বিশেষে যখন সবাই আমরা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মানুষগুলোকে লাইমলাইটে আনবো তখনই গড়ে উঠবে আমাদের সোনার বাংলাদেশ। আর তখনই প্রকৃত অর্থে ধন্য ধান্যে পুষ্পেভরা, আমাদেরই বসুন্ধরার মতো সেজে উঠবে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি। মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হলে প্রতিটি মানুষ স্বভাবতই গেয়ে উঠবে

“আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।”

নতুন অর্থবছরের বাজেট সকলের জন্য মঙ্গল বয়ে আনুক, আগামী বছরটিতে সাধারণ মানুষ সুন্দরমতো খেয়ে-পরে বাঁচুক রইলো এই প্রার্থনা নিরন্তর।

তথ্যসূত্র:
১. http://www.dailynayadiganta.com/post-editorial/328463/-২০১৮-১৯-সালের-বাজেট-আমলা-ও-ব্যবসায়ীদের-স্বার্থে-প্রণীত
২. http://suprobhat.com/জাতীয়-বাজেট-২০১৮-২০১৯-জনত/
৩. http://www.bekarjibon.com/বাজেট-২০১৮-২০১৯-অর্থবছরে/
৪. http://m.banglatribune.com/national/news/337501/সংসদে-২০১৮-১৯-অর্থ-বছরের-বাজেট-পাস
৫. কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স-জুলাই সংখ্যা,২০১৮ (৩৩-৩৯ পৃষ্ঠা)

Hot this week

নীল শাড়ি রূপা আর এক হিমালয়ের হিমু

সেদিন হিমালয় থেকে হিমু এসেছিল। মো. মোস্তফা মুশফিক তালুকদার। মাথার উপর...

সিজিপিএ বনাম অভিজ্ঞতা — মাহফুজা সুলতানা

বন্ধু, তোমার সিজিপিএ আমায় ধার দিও। বিনিময়ে,আমার থেকে অভিজ্ঞতা নিও।...

‘দেবী’কথনঃ একটু খোলামেলাই!

জুবায়ের ইবনে কামাল আপনি কি দেবী সিনেমা নিয়ে আমার মতই...

শরৎকাল: কাশের দেশে যখন প্রকৃতি হাসে !

ইভান পাল || আজ কবিগুরুর একটা গান ভীষণ মনে পড়ছে--- "আজি...

মাওঃ সাদ সাহেবের যত ভ্রান্ত উক্তি

বেশ কিছুদিন যাবৎ মাওঃ সাদ সাহেবকে কেন্দ্র করে তাবলীগ...

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আরপিএল: সম্ভাবনা ও গুরুত্ব

আরপিএল বর্তমান বিশ্বে দক্ষ মানবসম্পদ গঠনের জন্য প্রথাগত শিক্ষার পাশাপাশি...

কালীগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে অভিভাবক সমাবেশ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী ‘নরুন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে’ শিক্ষার মানোন্নয়নের...

দৈনিক যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান

দৈনিক যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন ফিরে পেলেন বর্ষিয়ান সাংবাদিক শফিক রেহমান।...

বিয়ের কাজ সারলেন তালাত মাহমুদ রাফি

বিয়ে করেছেন সমন্বয়ক তালাত মাহমুদ রাফি। সোমবার (১৭ মার্চ)...

যুদ্ধ বন্ধে পুতিনের সাথে কথা বলবে ডোনাল্ড ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি আগামীকাল মঙ্গলবার রুশ...

সিআইডি প্রধান হলেন গাজী জসীম

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন...

দেশের মাটিতে পা রাখলেন হামজা চৌধুরী

অবশেষে অপেক্ষার প্রহর শেষ হলো। দেশের মাটিতে পা রাখলেন...

পিরোজপুরে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে পিতা-পুত্র আটক

পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে সপ্তম শ্রেণির এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে জোর করে...
spot_img

Related Articles

Popular Categories

spot_imgspot_img