হে মোর দূর্ভাগা দেশ
তুমি মুক্তি পাইয়াছ এক মহান্ত মুক্তার জন্যে!
না হয় কী হতো হে?
দুর্গম অরন্যে ভাঁসিয়া যেতো মাতৃভাষার হীনতায়।
অগ্নিশিখায় তরঙ্গ খেলিতো মোদের ললাট!
ঠাঁই না পাইয়া মর্মপীড়া থাকিতো শরৎ ও সন্ধ্যায়।
পাইয়াছ তাহাদিগদের জন্যে পিয়াস মিঠাইবার মেঘনা তরঙ্গিনী!
পাইয়াছ তাহাদিগদের জন্য সোনার ঠালার দিননাথ,সাথে পাইয়াছ শরৎ এর চাঁদোয়া মাখানো প্রভাত!
বলিতে পারো প্রতাপ খাটিয়ে মোরা স্বাধীন হে!
প্রজ্বলিত অন্তরীক্ষ শ্যামলী চারিপাশ দেখিতে পারো দু নয়ন ভরিয়া!
অভিলাষ পুলক লইয়া দেখিতে পারো শ্যামল চূড়া রিক্ত নয়নে দেখিতে হয়না মৃত চৌকাঠ!
মোরা পাইয়াছি হে চিরন্তর স্বাধীনতা!
পাইয়াছি জননীর পদধূলি পড়িবার স্থান!
লেখকঃ ইভান ইবনে রাকিব
ছাত্র, দশম শ্রেণী, লক্ষ্মীপুর।